#bangla
অমানবিককরণ
প্রথমে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ এবং পরে ইজরায়েল-গাজার যুদ্ধ আমার মনের মধ্যে প্রচন্ড প্রভাব ফেলেছে। আমার জীবদ্দশায় এর আগের যুদ্ধগুলো এতটা আমাকে মানসিকভাবে বিদ্ধস্ত করে নি। ছোটবেলায় ইরান-ইরাক যুদ্ধের কথা বেশ মনে আছে। পরবর্তীকালে ইরাকের সঙ্গে আমেরিকার যুদ্ধেরও খোঁজ-খবর রাখতাম। এরপর আফগানিস্তানে প্রায় দু দশক ধরে বোমাবর্ষণ হলো। এই বিষয় জারলাস্ট হালাইমজাই আফগানিস্তানে এই ক্রমাগত যুদ্ধের জন্য ওনার মেয়েবেলার কষ্টের কথা, যন্ত্রণার কথা লিখেছেন এবং বলেছেন। কিন্তু ওনার বক্তব্য কতজনের মনে দাগ কেটেছে?
কিন্তু ২০২২-২০২৩এ পৌঁছেও আমি দেখলাম যে মানুষ ইতিহাসের পাতায় যেমন আদিম ছিলো, বাস্তবে প্রায় সেরকমই রয়ে গেছে। মানুষ যে এখনো এতটা নৃশংস এবং এতটা বর্বর, সেটা আমার ছোটবেলায় কল্পনার বাইরে ছিলো। হিংস্রতার এই বিভীষিকা দেখার জন্য বিজ্ঞান আর কলায় এই তথাকথিত অগ্রগতি কোন প্রয়োজন ছিলো না। আজ কটা দেশের সরকার শপথ নিয়ে বলতে পারবে যে তারা মানবাধিকারে বিশ্বাস করে এবং সঠিক অর্থে মেনে চলে? একই কথা বলা যায় আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের ক্ষেত্রে। ওই আইনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানোটাই বেশি স্বাভাবিক।
অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণী নিজেদের প্রজাতিকে নানা কারণে হত্যা করে। কিন্তু মানুষের মতো নির্মম ভাবে গণহত্যা করা তাদের পক্ষে কি সম্ভব?
আমাদের মধ্যে মানবিকতার অভাব বরাবর ছিলো। হয়তো সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য সামগ্রিকভাবে মানবিকতা বোধের অভাব আজকাল অনেক বেশী চোখে পড়ছে। তবে আগের তুলনায ইদানিংককাল সম্পর্কগুলি আরও বেশি লেনদেনমূলক হয়ে উঠছে যেখানে লাভই মূল উদ্দেশ্য। এর জন্য অমানবিককরণ কমবে না। আরো বাড়বে। যদিও অমানবিককরণই ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের একমাত্র কারণ নয়, এটি তাদের বৃদ্ধি এবং স্থায়ীকরণে অবদান রাখবে।
অতঃকিম? আমি জানি না।
Happy Diwali To You...
Watch Funny Bengali Cartoon ...
https://youtu.be/fbLmG29Py7M
#video #cartoon #story #art #youtube #new #diwali #bangla #bengali #golpo #banglagolpo #banglacartoon #animation #2d #bangladesh #bengali
মানবিকতার দাবী
গায়ের জোড়ে একদল লোক এসে এক বা একাধিক নিরীহ পরিবারের ঘরে বোমা মেরে অথবা আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে তাদেরকে বিতাড়িত করে উদ্বাস্তু করে দেওয়াটা এই ২০২৩ সালে অসহ্য লাগছে। আগেও লাগতো। আজকাল আরো বাড়াবাড়ি লাগে। এর ওপর শিশুদের ওপর অত্যাচার, মেয়েদের ধর্ষণ করা, জল, খাবার আর ওষুধের সরবরাহ বন্দুকের নল দেখিয়ে ইচ্ছে মতো বন্ধ করে সাধারণ মানুষ আর শিশুদের উপর অকথ্য অত্যাচার করা ইত্যাদির কথা ভাবলে মাথা আরো ভোঁ-ভোঁ করে। আর কতোদিন আমরা অসভ্য থেকে এগুলো মেনে নেবো? সারা পৃথিবীতে একযোগে এর প্রতিবাদ হওয়ার সময় এসেছে। আমি যখন আমার সমাজের নিয়ম মেনে, আইন মেনে, কারোর কোন ক্ষতি করার চেষ্টা পর্যন্ত না করে একটু সুস্থ ভাবে বাঁচার চেষ্টা করছি, তখন আমার উপর অকারণে শক্তি প্রয়োগ করে, আমাকে উৎখাত করে আমাকে কেন সর্বস্বান্ত করা হবে? প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ঘর-বাড়ি হারানোটা অন্য প্রসঙ্গ। যদিও আজকাল প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণও অনেক ক্ষেত্রে মানুষের প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি শোষণ হতে পারে।
বাস্তুচ্যুত হয়ে দেশভিখারি হয়ে যাওয়ার যন্ত্রনা যে কি মারাত্বক সেটা আমরা বাঙালিরা হাড়ে হাড়ে জানি। দেশ মানে তো কেবল হোটেল অথবা রিসোর্টের ঘরের মতো একটা বাসস্থান নয়। মধুময় পালের ভাষায় -
দেশ মানে তো কেবল কাঁটাতার নয়, ভৌগোলিক সীমানা ছড়িয়ে একটা জাগ্রত স্মৃতি— গাছ-মানুষ-জল-মাটি মানুষের মনে থেকে যায়। সেটা মাটি হারানো একটা মানুষের সারাজীবনের খোঁজ। দেশ হারানো মানে একটা বেদনা— যেন মাতৃ-পিতৃবিয়োগ। যেন দেশবিয়োগ।
মধুময় পাল ওনার ‘দেশভাগ: বিনাশ ও বিনির্মাণ’ বইয়ের ভূমিকায় দেশভিখারি শব্দটা প্রথম ব্যবহার করেন। শঙ্খ ঘোষ সেটা অনুমোদন করেন।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া, দেশবিখারী হয়ে যাওয়ার পেছনে মানুষের জন্মস্থান, ধর্ম, রাজনৈতিক চেতনা ইত্যাদি কোন কারণই বৈধ হতে পারে না।
মানবিকতার বোধ সার্বিক ভাবে জাগ্রত হয়ে আমাদের চেতনার মধ্যে গেঁথে যেতে এখনো আমাদের অনেক অনেক যুগ লাগবে। এই প্রসঙ্গে জানাই যে মানবিকতার বোধ কিছুটা বুঝতে গেলে ভালোবাসার শহরের মতো সিনেমা দেখাটা খুব জরুরী।
ভূত চতুর্দশী .... সে আসছে !!
https://www.youtube.com/channel/UCK319uAqdKROs32n9N-YRoQ


The upcoming Bangla Cartoon Episode "The Strange Mirror" of "Kutu The Curious Boy" ...
Stay Tuned Guys!
Subscribe:
https://www.youtube.com/channel/UCK319uAqdKROs32n9N-YRoQ
#cartoon #video #storytelling #bangla_choti #bangla #subscribe #Bengali #animation #2danimation #Kutu #KutuTheCuriousBoy #horror #YouTube #creativetoots #art #artist #fan #fanart #fantasy #story #youtubevideo #monday

> The Sundarbans has an environment that makes it vividly apparent that the earth is a living being. Just as the boundaries between land and water are very fluid in the Sundarbans, so too are the lines between different groups of people. And no matter their caste or religion, they respect the legend of ‘The Lady of the Forest’, Bon Bibi.
https://www.vogue.in/magazine-story/amitav-gosh-on-the-folktales-and-mythologies-of-the-sundarbans/
#AmitavGhosh #Bangladesh #Sundarbans #BonBibi #Bangla
> How much does your Bengali sensibility shape your work?
> I think my orientation towards the world and my interests owe a lot to my Bengali upbringing, my place within Bengali culture and my reading in #Bangla. I often think of my work like a compass; one end of the compass is in Bengal, but the other goes round and round. So in a sense #Bengal has been a kind of launching pad for me. But more than that, it’s also the Bay of Bengal.
https://www.downtoearth.org.in/interviews/climate-change/there-are-so-many-problems-with-the-anthropocene-definition-amitav-ghosh-90928
#Bengali #AmitavGhosh #BayOfBengal
Shubho Bijoya ... Happy Bijoya Dashami Guys!
Watch our new funny episode of Kutu ...
https://youtu.be/V7ezH9zFMIg
#shubhosharodiya #Bijoya #funny #BanglaCartoon #animation #2d #animatedstory #story #kolkatadurgapuja2023 #art #bengali #bangla #KolkataDurgaPuja #kolkata #Indian #westbengal

I put more work into https://en.wikipedia.org/wiki/Timeline_of_the_2023_Israel%E2%80%93Hamas_war this morning than usual. Weirdly it's only been translated into #Bangla, #Hindi, #Russian, and #Chinese (with Chinese being the first). Anyway, 352 daily page views to a max of 8,940 thus far.
My hatred for #MaterialYou by #google has led me to this #toootsapp. The best thing about this app is, it doesn't follow #MaterialYou. The design is sleek and modern. Now I just need to translate it to #bangla.
মন একটা প্যারাসুটের মত,
খোলা থাকলেই ভালো কাজ করে।
খুব কম বাঙালিকেই খুঁজে পাওয়া যাবে যারা আসলেই যা বলে তাই করে। মুখে বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা আর সবখানে বাংলা ব্যবহার এর কথা বলে ফেনা তুলে ফেললেও কাজের বেলায় খুঁজে পাওয়া যায় খুব কম জনকেই ।
....
যাক আর বললাম না..

Currently, @Mastodon only offers DeepL and LibreTranslate for translations, and unfortunately, neither of them supports the Bangla language.
Bangla, also known as Bengali, is the seventh most spoken language in the world. It's spoken not only by Bangladeshis but by a broader Bengali-speaking community.
LibreTranslate relies on Argos Translate as its backend for translations. You can help add support for Bangla by voting for it in the discussion at https://github.com/argosopentech/argos-translate/discussions/91#discussioncomment-7077530.
Your support would be greatly appreciated by the Bangladeshi and Bengali-speaking fediverse community, making Mastodon more inclusive and diverse.
Thank you for being here ❤
#bangla #বাংলাদেশ #বাংলা #কলকাতা #bengali #bangladesh #kolkata #india #asia #pakistan #language #fediverse #mastodon #foss #libretranslate #argos #ai #ml
বাংলাদেশ কে দেখার কেউ নেই 😔
#video #fediverse #bangladesh #bangla #বাংলাদেশ #pricehike #hardtime
Analysis on Kuki-Chin National Front & Kuki-Chin Army by Bangladesh’s DGFI
🎉🥳 Happy Birthday to PM Sheikh Hasina, the queen of irony! 🎂
May your day be filled with surprises as unpredictable as your path to power. Here's to celebrating another year of unique perspectives and, of course, lots of cake! 🍰😄
#BirthdayWishes #SheikhHasina #Fascist #FascistHasina #Politics #bangladesh #bangla #bdgovt
গতকাল স্বপ্নে দেখলাম আমি যুদ্ধ করছি 😶 ..
আবেদন করব?
#bangladesh #bangla #1971 #politics #pakistan
সবাইকে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসের শুভেচ্ছা!
Hilarious upcoming cartoon episode of KUTU.... 'Baazigar'
Stay TUNED ...
https://www.youtube.com/@KutuTheCuriousBoy/featured
#animation #creativetoots #2danimation #bangla #cartoon #kutu #animated #bangla #funny #story #kids

অনেকদিন ধরে বাঙালীদের চালু করা মাস্টডন ইন্সট্যান্স খুজিতেছিলাম। অবশেষে বাংলাদেশী @mitexleo ভাই https://buddyverse.xyz/ ইন্সট্যান্স টি চালু করেছে। সবাইকে জয়েন করার জন্য অনুরোধ করছি। তবে @mitexleo ভাইকে অনুরোধ করবো ডোমেইন নেম টা বাংলা সম্পর্কিত হলে খুবই ভাল হয়।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
#ইরান, উত্তর কোরিয়া বহাল তবিয়তে ঠিকে আছে।
বাংলাদেশের ২৫% রপ্তানী যায় #আমেরিকা এবং ইউরোপে।
বাংলাদেশ টিকে আছে নর্থ-আমেরিকান এবং মধ্যপ্রাচ্যের রেমিত্যান্স এ। গত দুই মাসে প্রবাসীরা রেমিত্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দেবার কারণে বাংলাদেশের রিজার্ভ কমে ১৮ বিলিয়ন-এ ঠেকেছে।
#ইমরান খান ক্ষমতা নেবার সময় পাকিস্তানের রিজার্ভ সম্ভবতঃ ১৩ বিলিয়ন ছিল।
ইরান বিগত ৪০ বছরে তার রপ্তানীকে বড় রকমের ডাইভার্সিফাই করেছে, টেকনলজিতে সাবলম্বী হয়েছে, এবং বিশাল স্মাগলিং নেটোয়ার্ক তৈরি করেছে।
উত্তর কোরিয়ার জনসংখ্যা ক্ষুদ্র; বিগত ৫০-৬০ বছর তারা ওপেন ইনফরমেশন তারা পায়না, এবং ওদের ওখানে কোন ইন্টারনেট বা সোশ্যাল মিডিয়া নেই। ফলে উত্তর করিয়ার বাইরে কী হচ্ছে তারা কিছুই জানে না।
আমেরিকার বন্ধু জেলেনেস্কির হাল দেখুন কি হইছে।
জেলেনেস্কটিকে বসিয়েছে CIA এবং MI6; নির্বাচনের আগে ওকে দিয়ে একটি টেলিভিশন ড্রামা তৈরি করানো হয়, যেখানে তাকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এর ভুমিকায় অভিনয় করানো হয়। পরে তাঁকে ইলেকশনে দাঁড় করানো হয়।
বাংলাদেশের সাথে ইউক্রেনের পার্থক্য হচ্ছে —
ইউক্রেনের যুদ্ধ আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির একটি ব্যাবসা ক্ষেত্র।
রাশিয়ার অর্থনীতি এবং সামরিক ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য আমেরিকার একটি প্রোজেক্ট।
আমেরিকার জেনারেল মিলি বলেছেন যে আমেরিকান সৈন্যদের কোন রকমের ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আমেরিকার প্রতিরক্ষা ব্যায়-এর মাত্র ৫% খরচ করে আমেরিকা রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে — এর চেয়ে বড় লাভ আর কী হতে পারে?
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল কেন?
আমার ব্যাক্তিগত গবেষণায় যা বলে তা হচ্ছে —
১৯৬০-এর দশক থেকেই শেখ #মুজিব এবং তার চ্যালারা #সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিল। আর, যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে কাজ করেছে ভারত।
ছয় #দফা থেকে শুরু করে ১৯৭১ পরবর্তী মুজিবের সকল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সোভিয়েতপন্থী চিন্তাধারার ব্যাপক ছাপ পাওয়া যায়।
যেমনঃ
কম্যুনিস্ট স্টাইলে — দেশের নাম "পিপলস রিপাবলিক" রাখা
কম্যুনিস্ট স্টাইলে — এক পার্টির শাসন কায়েম করা
কম্যুনিস্ট স্টাইলে — দেশের প্রায় সকল কল-কারখানা এবং ব্যাংককে জাতীয়করণ করা
নারোদনে ওপলচিনিয়ে (Narodnoe Opolcheniye) স্টাইলে — জাতীয় রক্ষী বাহিনী নামক মিলিশিয়া বাহিনী তৈরি
সুপ্রীম সোভিয়েত (Supreme Soviet) স্টাইলে — সংসদের আইন প্রণয়ন ক্ষমতা বাতিল করে উপদেষ্টার মর্যাদা দেয়া
#শেখ জামালকে #মিলিটারী ট্রেনিং এর জন্য কম্যুনিস্ট দেশ যুগোস্লাভিয়ায় পাঠানো
… ইত্যাদি।
আমার ধারণা, এই সবের মাধ্যমে মুজিব হয় ধীরে ধীরে কম্যুনিস্ট শাসনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অথবা, #সাদ্দাম হোসেনের বাথ পার্টির মতো এক পার্টির শাসন চালু করে আজীবন প্রেসিডেন্ট হতে চাচ্ছিলেন।
১৯৭৫ সালের মার্চের ১৫-১৮ তারিখে তার পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ সফর করার কথা ছিল। সম্ভবতঃ, এ সময় তিনি তার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের শেষ পর্যায়ে ছিলেন।
যদি তাই হয় তাহলে মুজিবকে হত্যা করার ব্যাপারে CIA (Central Intelligence Agency, USA)-এর সরাসরি হাত ছিল। আর এই কাজ করার জন্য তারা ভাড়া করেছিল খন্দকার মোশতাক সহ কিছু আর্মি অফিসারকে।
---------------------------------------
বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ইতিহাস বিশারদ এবং #বুদ্ধিজীবী ডঃ আহমদ শরীফ-এর লেখা আমার এই তত্ত্বকে সমর্থন করে।
ডঃ আহমদ শরীফ, আহমদ শরীফের ডায়েরি: ভাব-বুদ্বুদ, পৃষ্ঠাঃ ১৯৯-২০০)
শেখ #মুজিব বঙ্গবন্ধুর মর্যাদা এবং জাতির পিতার পরিচিতি নিয়ে ১০ই জানুয়ারী ১৯৭২ সনে ঢাকায় আসেন ।
শেখ মুজিব কিন্তু তাঁর দলের লোকদের নিয়ন্ত্রণে ও শাসনে অনুগত রাখতে পারলেন না। তাঁর রক্ষীবাহিনীর, তাঁর অনুচর, সহচর, সহযোগীর লুণ্ঠনে, পীড়ন নির্যাতনে, অত্যাচারে, শাসনে- শোষণে দেশে দেখা দিলো দুর্ভিক্ষ, মরল লক্ষাধিক মানুষ।
১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সনের আগস্ট মাস অবধি মুজিব শাসন হচ্ছে ত্রাসের হত্যার কাড়ার-মারার, জোর-জুলুমের, স্বৈরাচারের, দুর্ভিক্ষের, পীড়ণের, শোষণের, জবরদখল ও জবরদস্তির হৃৎকাঁপানো বীভৎস রূপের।
সম্ভবত শেখ মনিই ভাবিশত্রু তাজউদ্দীনকে মুজিবের প্রতিদন্ডী বলে মুজিবের কান-মন ভারী করে তাঁকে পদচ্যুত করিয়েছিলো। রাজত্বটাও প্রায় পারিবারিক হয়ে উঠেছিলো- সৈয়দ হোসেন, সারনিয়াবাদ, শেখ মনি, কামাল- জামাল তখন সর্বশক্তির আধার কার্যত
এ সুযোগে উচ্চাশী মুশতাক ও অন্যরা হলো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। অস্থিরচিত্ত ও অনভিজ্ঞ রাজনৈতিক নীতি আদর্শেও হলেও অস্থির। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইঙ্গিতে তাঁর মুক্তিযোদ্ধ আওয়ামী লীগের একটি উচ্চাশী ক্ষুদ্র দল তাঁকে সপরিবার পরিজনে হত্যা করলো।
মুজিবকে যারা হত্যা করলো, তারা গোড়ায় সবাই মুজিবের অনুগতই ছিল।
শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরের দুঃশাসন কিন্তু হত্যা-লুণ্ঠনের বিভীষিকা মুজিবকে গণশত্রুতে পরিণত করেছিলো। মার্কিন #যুক্তরাষ্ট্র তার #আন্তর্জাতিক
রাজনীতির স্বার্থে সে সুযোগে তাকে #হত্যা করায় সপরিবার।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
শুধু একবার সময়টা ভাবুন। ঈশ্বরচন্দ্রের বয়স যখন ১১ তখন ডিরোজিও মারা গেলেন, বয়স যখন ১৩ #রামমোহন রায় মারা গেলেন। এরপর নিজের জীবনকালে সমসাময়িক দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, #মধুসুদন কে পেয়েছেন, বয়সে খানিক ছোট #রামকৃষ্ণ আর #বঙ্কিম কে পেয়েছেন। সারাটা জীবন ধরে #লালন কে পেয়েছেন। পুত্রসম #বিবেকানন্দ, #রবীন্দ্রনাথ, #জগদীশ বসুকে পেয়েছেন। সারা বাংলাদেশ তখন কিরকম দ্যুতিময় বুঝতেই পারছেন। গায়ে কাঁটা দেয়।
গোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে গিয়ে লোকটা #বিধবা বিবাহ চালু করার জন্য লড়ে যাচ্ছে। রাধাকান্ত দেবরা প্রকাশ্যে আর বঙ্কিমচন্দ্রের মত লোকেরা আড়ালে আবডালে থেকে বিরোধিতা করছেন। এমনকি বড়লাট ডালহৌসিও হাত তুলে দিয়ে বলছেন “ইয়ে, মানে প্রস্তাবটা ভালো, কিন্তু শাস্ত্রে যদি কোন উল্লেখ না থাকে তবে সবাইকে চটিয়ে কি ভাবে সম্ভব ?” ভাবা যায়? কিন্তু ঈশ্বরও ছাড়বার বান্দা নন। তন্ন তন্ন করে বেদ, পুরান, সংহিতা খোঁজা শুরু হল। একেই হয়ত বলে কনভিকশন। খুঁজে পেলেন পরাশর সংহিতার একটি #শ্লোক-
“নষ্টে মৃতে প্রবরজিতে ক্লীবে চ পতিতে পতৌ
পচস্বাপতসু নারীনাং পতিরন্যে বিধয়তে”
যার বাংলা করলে মোটামুটি এরকম দাঁড়ায় “ যদি স্বামী মারা যান, সন্ন্যাস নেন, নিখোঁজ হন, সন্তান গ্রহনে অক্ষম হন, অত্যাচারী হন তবে স্ত্রী আবার বিবাহ করতে পারে”। পাশ হল বিধবা বিবাহ আইন।
বিদ্যাসাগরের ব্যাপারে বলতে গিয়ে বিবেকানন্দ বলছেন “সমগ্র উত্তর ভারতে আমার বয়সী এমন কোন মানুষ নেই যার ওপর ওনার প্রভাব পড়ে নি”।
মধুসুদন বলছেন “ তার মধ্যে প্রাচীন ভারতীয় ঋষিদের প্রজ্ঞা, পাশ্চাত্যের উদ্যম আর বাঙ্গালী মায়ের হৃদয় ছিল”।
রামকৃষ্ণ তার সাথে প্রথম আলাপেই অকপট বলে ফেলেন “এতদিন খাল, বিল, নদী দেখেছি। আজ সাগর দেখছি”।
আর রবীন্দ্রনাথের সেই অমোঘ উক্তি “ বাঙ্গালী গড়তে গড়তে বিধাতা যে কি করে একটা ঈশ্বরচন্দ্র বানিয়ে ফেললেন সেটা অতীব আশ্চর্যের”।
কি? গায়ে কাঁটা দিচ্ছে? যদি দেয়, জানবেন আপনি দলবাজিতে নেই, বিদ্যাসাগরে আছেন!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
যেদিন প্রথম #বিজলী বাতি জ্বললো ঢাকা শহরে
অবশেষে বহুপ্রতীক্ষিত সেই ৭ই ডিসেম্বর এল। সাজসাজ সাড়া পড়ে গেল সারা শহরে। বিকাল ৫টা বাজতে না বাজতেই লোকে লোকারণ্য হয়ে গেল আহসানমঞ্জিলের আশপাশের এলাকা। নবাব আহসানউল্লার আমন্ত্রণে গণ্যমান্য অতিথিরাও এসে গেলেন আহসানমঞ্জিলে। ঐতিহাসিক এই ঘটনা উদ্বোধনের জন্য বাংলার ছোট লাট স্যার জন উডবার্নকে আগেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়াতে তার পক্ষ থেকে কলকাতা থেকে সি. ডাব্লিউ বোল্টন এসে পৌঁছালেন। ঢাকায় জ্বলে উঠল #বিদ্যুৎ #বাতি! বিজলী বাতি আবিষ্কারের তিন বছর পর ১৮৮২ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর এডিসন সাহেব সুইচ টিপে নিউ ইয়র্ক শহরের পার্ল স্ট্রিটে ৫৯ জন গ্রাহকের বাসায় বিজলী বাতি জ্বেলে দিলেন। এর উনিশ বছরের মাথায় ১৯০১ সালের ৭ই ডিসেম্বর বিজলী বাতির আলোয় ঝলমল করে উঠল আমাদের #ঢাকা শহর। অবশ্য গোটা শহরকে তখন এর আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। তবে যেটুকু হয়েছিল, তাতেই ঢাকাবাসীর আনন্দের সীমা ছিল না। কারণ বিজলী বাতির কথা তারা শুনেছে মাত্র। সেই বাতির আলো পাওয়া তখনো তাদের জন্য ছিল অকল্পনীয়।এর আগে ঢাকার রাস্তায় জ্বলত কেরোসিনের বাতি, তাও সব রাস্তায় নয়। ব্রিটেনের রাণী ভিক্টোরিয়াকে ভারত সম্রাজ্ঞী হিসাবে ঘোষণা উদযাপনের জন্য ১৮৭৭ সালে ঢাকা শহরে বিশিষ্ট নাগরিকদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি নানা উৎসব আয়োজনের অংশ হিসাবে ওয়াইজঘাটে অবস্থিত তত্কালীন ঢাকা মিউনিসিপ্যাল অফিস থেকে চকবাজার পর্যন্ত রাস্তা আলোকিত করতে একশ’টি ল্যাম্পপোস্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর এক বছর পর কমিটির সদস্যদের চাঁদায় (চাঁদার মোট পরিমাণ সাড়ে ছয় হাজার টাকা) এসব ল্যাম্পপোস্ট বসানো হয়েছিল এবং এগুলোতে লাগানো হয়েছিল ৬০টি কেরোসিনের বাতি। প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলা মিউনিসিপ্যালিটির লোক লম্বা লম্বা মই নিয়ে এসে জ্বেলে দিত এসব কেরোসিনের বাতি। বিদ্যুতের #লোডশেডিং বলে কোন শব্দের সঙ্গে পরিচিত ছিল না ঢাকাবাসী। তবে একটু জোর হাওয়া দিলে বা ঝড়-বৃষ্টি হলেই এসব বাতি নিভে গিয়ে ঘুটঘুটে অন্ধকারে তলিয়ে যেত ঢাকার সব রাস্তা-ঘাট।
১৮৮৬ সালে শোনা গেল, ঢাকার নবাব খাজা আবদুল গনিকে স্যার উপাধি দেবে #ব্রিটিশ সরকার। একথা শুনে নবাব খাজা আহসানউল্লাহ যারপরনাই খুশি হলেন। তিনি বললেন, "সদাশয় সরকার বাহাদুর যদি সত্যিই আমার পিতাকে এই ‘ইজ্জত’ প্রদান করে তবে কথা দিচ্ছি, ঢাকাবাসীদের আমি খুশি করে দেব।" সেই বছরই খাজা আবদুল গনিকে ব্রিটিশ সরকার ‘নাইট কমান্ডার অব স্টার অব ইন্ডিয়া’ উপাধি প্রদান করে। ভারতের বড় লাট লর্ড ডাফরিন ১৮৮৮ সালে ঢাকা পরিদর্শনে এসে নবাব আহসানউল্লাহর এই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কেরোসিনের সড়ক-বাতির পরিবর্তে গ্যাসের সড়ক-বাতি লাগানো কর্মসূচির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১৮৯১ সালে নবাবের পক্ষ থেকে ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কর্তৃপক্ষকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্যাসের বাতি লাগানোর প্রস্তাব দেয়া হয়। তবে নবাবের সেই প্রস্তাবের বাস্তবায়ন হয়নি। ১৮৯৭ সালে সে আমলে নগরীতে সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা পত্রিকা ‘ঢাকা প্রকাশে’ লেখা হয়, "আজ হইতে বারো বত্সর পূর্বে নবাব খাজা আহসানউল্লাহ ঢাকা শহরের সড়কে কেরোসিনের বাতির পরিবর্তে গ্যাসের বাতি লাগাইবার প্রতিশ্রুতি প্রদান করিয়াছিলেন। মিউনিসিপ্যাল কর্তৃপক্ষের ওপর তিনি আস্থা রাখিতে না পারায় সম্ভবত তাহার সে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হয় নাই। তবে এইবার নবাব সাহেবের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় নবাব খাজা ইউসুফ জান মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় আমরা আশা করিতেছি, তাহার সেই অবিশ্বাস দূরীভূত হইবে এবং নবাব সাহেবের সেই প্রতিশ্রুতির পূর্ণ বাস্তবায়ন ঘটিবে।"
রাস্তা #আলোকিত করার যে প্রতিশ্রুতি নবাব আহসানউল্লাহ ঢাকাবাসীকে দিয়েছিলেন, তা তিনি কখনো ভোলেননি। তাই ঢাকার রাস্তায় বিজলী #বাতি জ্বালবার জন্য ১৯০১ সালেই তিনি ঢাকা ইলেকট্রিক লাইট ফান্ড গঠন করে তাতে সাড়ে চার লক্ষ টাকা প্রদান করেন। সেই বছরই ৫ই জুলাই ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটির তত্ত্বাবধানে ‘দ্য ঢাকা ইলেকট্রিক লাইট ট্রাস্ট’ গঠন করা হয়। ট্রাস্টের পক্ষ থেকে পত্রিকায় প্রচারিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা শহরের রহমতগঞ্জ সড়ক, চকবাজার সার্কুলার রোড, মোগলটুলি রোড, নালগোলা রোড, বাবুবাজার রোড, কমিটিগঞ্জ রোড, আরমেনিয়া স্ট্রিট, ইসলামপুর রোড, আহসানমঞ্জিল রোড, পাটুয়াটুলি রোড, বাংলাবাজার রোড, ডাল বাজার রোড. ফরাশগঞ্জ, লোহারপুল রোড, দিগবাজার রোড. ভিক্টোরিয়া পার্ক, লক্ষ্মীবাজার রোড, সদরঘাট রোড. শাঁখারিবাজার রোড. জনসন রোড. নবাবপুর রোড. রেলওয়ে স্টাফকোয়ার্টার রোড. জামদানি নগর রোড ও রাজার দেউড়ি লেনে বিদ্যুত্ বাতি লাগানো হবে। ৭ ডিসেম্বর, ১৯০১। আহসানমঞ্জিল চত্বরে বানানো বিশাল মঞ্চের সবার মাঝখানে বসলেন স্যার বোল্টন, তার ডানদিকে বসলেন নবাব আহসানউল্লাহ, বামদিকে মিউনিসিপ্যালিটির কমিশনারবৃন্দ। বোল্টন সাহেব ঢাকার রাস্তায় বিদ্যুত্ বাতির ব্যবস্থা করার জন্য নবাব আহসানউল্লাহকে ধন্যবাদ জানিয়ে বললেন, "আজ থেকে ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটিরও দায়িত্ব অনেক বেড়ে গেল। ঢাকার সরু সরু রাস্তাঘাট, অপর্যাপ্ত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার সঙ্গে এই বিদ্যুত্ বাতি বড়ই বেমানান। আমরা আশা করি, মিউনিসিপ্যালিটি এ বিষয়টির দিকে নজর দেবে।" এর পরই তিনি সুইচ টিপে বিজলী বাতি জ্বেলে দিলেন। প্রথম বিজলী বাতি জ্বলল ঢাকা শহরে। বহু নগরবাসী পরম বিস্ময়ে দেখল, বিনা তেলে, বিনা গ্যাসে জ্বলছে বাতি—আরো উজ্জ্বল, আরো স্থির।
প্রাপ্তি স্বীকার: ,Bengali Umbrella.
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
সাল্লু দরবেশ নিজেই কিন্তু #ভিসা #নিষেধাজ্ঞা খেয়েছে!
হাসিনা যে সম্প্রতি আমেরিকায় জাতিসংঘে ঘুরে আসলো, হাসিনার সাথে কি ওকে দেখেছেন?
ব্যাংক থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা #ঋণ নিয়ে লন্ডনে পাচার করেছে।
ওর টাকা কিন্তু "জয় বাংলা" হয়ে গেছে!
এদিকে মিডিয়াতে গলাবাজি করে বেড়াচ্ছে!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে শেখ #মুজিবুর রহমানের ভূমিকা কী ছিল?
শূন্য!
৭ই মার্চ স্বাধীনতার #ঘোষণা না দেবার কারণে #ছাত্রলীগ এবং জাসদ ওনার উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে বলে উনি প্রাণভয়ে ধানমন্ডির বাড়িতে নিজেই #গৃহবন্দী হয়ে থাকেন এবং #পাকিস্তান আর্মিকে বলেন যে ওনাকে যেন প্রটেকশন দেয়া হয়। ফলে #শেখ #হাসিনা সহ ওনার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পাকিস্তান আর্মির হাতে চলে যায়।
২৫শে মার্চ রাতে #পিলখানা, রাজার বাগ #পুলিশ লাইন্স, এবং ঢাকা #বিশ্ববিদ্যালয়ে গোলযোগ শুরু হলে ওনাকে পশ্চিম পাকিস্তানে চালান দেয়া হয়। যুদ্ধের পুরো সময় উনি পাকিস্তানে কাটান এবং এই সময়ে ওনার পরিবারের নিরাপত্তা এবং ভরণপোষণের সকল #খরচ দেয় পাকিস্তান আর্মি।
রেফারেন্সঃ
Major General (Retd.) Khadim Hussain Raja; A Stranger in My Own Country : East Pakistan, 1969-1971 ॥ [Oxford University Press (Karachi)- 2012 । p. ]
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
তিনি দেখতে ক্ষুদ্র আকৃতির ছিলেন কিন্তু সমুদ্রের মতো বিশাল #জ্ঞানী ছিলেন আমাদের ড. #মুহম্মদ #শহীদুল্লাহ।
খুব বেশি না মাত্র ২৪টি #ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন। এর মধ্যে ১৮টি ভাষার ওপর তার উল্লেখযোগ্য #পাণ্ডিত্য ছিল।
উল্লেখযোগ্য ভাষাসমূহ হলো-
১। বাংলা
২। #উর্দু
৩। #ফারসি
৪। #আরবি
৫। ইংরেজি
৬। অসমিয়া
৭। ওড়িয়া
৮। মৈথিলী
৯। #হিন্দি
১০। পাঞ্জাবি
১১। গুজরাটি
১২। মারাঠি
১৩। কাশ্মীরি
১৪। #নেপালি
১৫। সিংহলি
১৬। তিব্বতি
১৭। #সংস্কৃত
১৮। পালি।
তাঁর নামেই #ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে #সাইন্স ফ্যাকাল্টির একটি #হল আছে ❝ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল❞।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
কবিতা প্রতি পঞ্চাশ টাকা
রুদ্রের মতো একজন প্রথম সারির #কবি, একজন জনপ্রিয় কবিও, শুধুমাত্র #কবিতা লিখে জীবনযাপন করতে পারেনি এই বাংলাদেশে। প্রতিটা কবিতা বাবদ পঞ্চাশ টাকা পেতো রুদ্র। একবার সে জেদ করে কবিতার দাম বাড়াতে চেয়েছিল। দেড়শো #টাকা না দিলে কবিতা দেবে না কোন পত্রিকায়।
রুদ্রের এই মেজাজ দেখেই তাকে বয়কট করার বাতাস উঠেছিল। প্রত্যক্ষ বয়কট। দেড়শো টাকার কবিকে বাদ দিলেও তো এই দেশে শত শত কবি ও কবিতা পাওয়া যাবে। তাই রুদ্রের লেখা না ছাপিয়ে, রুদ্রকে উপেক্ষা করে অন্যান্য অনেক গৌণ্ কবিদের লেখাও ছাপতে থাকে পত্রিকাগুলো।
#পঞ্চাশ টাকার কবিতা। সিনেমার #চিত্রনাট্য ও #গান লিখে টাকা একটু বেশি পাওয়া যায় বলে সেই পথেও রুদ্র খুব দৌঁড়ঝাপ করছিল। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও খুব বেশি কাছাকাছি যেতে পারেনি।
"ভালো আছি ভালো থেকো-" গানটাও বিখ্যাত হয়েছে রুদ্রের মৃত্যুর পর। শেষ কথা, কোমরে #গামছা কিংবা ঘর্মাক্ত জামা রুদ্রও বেঁধেছিল, আমাদেরও বাঁধতে হয় মাঝেমধ্যে। #রুদ্র বেঁচে গেছে, আমরা বাঁচার চেষ্টায় আছি। এই চেষ্টায় #আগুন আছে।
ছবি- রুদ্র মুহম্মদ #শহিদুল্লাহ, ১৯৮৬ সাল, মিঠেখালি, মোংলা
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
দিলকুশা
#নবাব স্যার সলিমুল্লাহ’র ভগ্নিপতি নবাব আজিম মিয়া মতিঝিলের সাধারন #বীমা ভবনের স্থানে একটি মনোহারী কুঠি নির্মাণ করেন। নবাব সাহেব এই কুঠির নাম দিয়েছিলেন #দিলকুশা। কুঠিবাড়ির ভেতরে ছিল সুদৃশ্য পুকুর। সেই পুকুরে দর্শনার্থীদের জন্য ছিল কুমির। প্রতিদিন ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দিলকুশা ভবন দর্শনে আসত পর্যটকরা। সাতচল্লিশের দেশভাগের সময় সর্বপ্রথম অবহেলার #স্বীকার হয় ঢাকার অন্যতম সেরা এই #ভবন। দিলকুশা ভবন ধ্বংস করে দিয়ে পুকুর ভরাট করে ফেলা হয়। কুঠিবাড়ির একটি প্রাচীন মসজিদ আর নবাব পরিবারের কয়েকটি কবর ছাড়া আজ আর কোথাও দিলকুশার চিহ্নমাত্র নেই। শুধু বাণিজ্যিক এলাকার তকমা নিয়ে সুউচ্চ দালানের চাপায় পড়ে আছে #ঐতিহাসিক দিলকুশা ভবন!
দিলখুশা আনন্দ ভবন, ১৮৮০
আর্কিটেক্চারাল ভিউ অব #ঢাকা গ্রন্থের ১৩ তম সংষ্করণ থেকে এই ছবিটি নেয়া হয়েছে। ছবিটি ১৮৮০ সালে তোলা।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে পালঘর #রেলওয়ে স্টেশনে রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্সের (আরপিএফ) এক #কনস্টেবল তিন জন #মুসলিম সম্প্রদায়ের যুবককে #গুলি করে #হত্যা করেছে।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের একটি #ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে দেখা যায় #হত্যাকারী #চেতন #সিং মৃতদেহের সামনে দাঁড়িয়ে বলছে, “যদি ভারতে থাকতে হয়, যদি ভোট দিতে হয়, তাহলে অবশ্যই নরেন্দ্র মোদি ও যোগিকে দিতে হবে।”
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
একটা সময় ছিল যখন #শুক্রবার দুপুরের পর #BTV তে #কোরআন পাঠ, #গীতা পাঠ, #ত্রিপিটক পাঠ শুনলে বুকের ভেতরটা মোচড় দিতো। এই বুঝি শেষ হলো, হার্টবিট বেড়ে যেতো।
অতঃপর হাসিমুখে উপস্থিত হতেন সুন্দরি উপস্থাপিকা।
আমন্ত্রণ জানাচ্ছি পূর্নদৈঘ্য বাংলা #ছায়াছবি দেখার জন্য, আমাদের আজকের ছায়াছবি......... শ্রেষ্টাংশে.......!
বুক ধকধক করতো, উত্তেজনায় প্রায়ই ছবির নাম ভালোভাবে শুনতে পেতাম না!
শুক্রবার আসলেই সে কী ব্যস্ততা। চারপাশের সবাই ৩.০০ টার আগে কাজ শেষ করতেন। কারণ ৩.০০ টায় ছবি। আর ৮:৩০ বেজে উঠার আগেই পুরো গ্রামের সবার খাওয়া শেষ।
উত্তেজনা, ভয় আর আনন্দের মিশ্রণে #আলিফ #লায়লার অপেক্ষা। #বিজ্ঞাপন হচ্ছে তো হচ্ছে, আলিফ লায়লা শুরু হবার খবর নাই। ধৈর্য্য ধরতে ধরতে প্রায় ক্লান্ত হওয়ার পর শোনা যেতো সেই প্রিয় #মিউজিক আলিফ লায়লা.....................। শুরু হতে হতেই আবার বিজ্ঞাপন। just কাহিনীতে মনযোগ দিতে দিতেই আগামী পর্বে দেখবেন এত অল্প সময়। তবু আনন্দের শেষ নেই!
এখনও সব আছে কিন্তু আর বুকে কাঁপন তুলে না। সেই #উপস্থাপিকা ও আছেন, হয়তো আজ তার #লিপিস্টিক আরো কড়া হয়েছে। তিনি এখনও আমন্ত্রণ জানান, কিন্তু সেই আমন্ত্রণ কাউকে মনযোগী করে না। #ছবি দেখার জন্য এখন কেউ শুক্রবারের #অপেক্ষা করে না। এখনকার পিচ্চিরা হয়তো আলিফ লায়লার নামও জানেনা। একসাথে ৩০/৪০ জন মিলে #টিভি দেখার কল্পনা ও করা যায় না।
শুক্রবার আসে, চলে যায়, সপ্তাহ ঘুরে আবার শুক্রবার আসে, কিন্তু #শৈশব আমার হারিয়ে গেছে সব বদলে গেছে!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
বিদ্যমান বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মান বৃদ্ধি না করে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের মানে হলো সরকার বিপদে পড়লে বিবৃতি দেওয়া শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ানো।
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনলে বাংলাদেশের জনগণের কী কী লাভ হবে?
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেছিলেন, "সোনা মিয়ারে বানাইসে লাল মিয়া আর লাল মিয়ারে বানাইসে সোনা মিয়া। মিয়া কিন্তু ঠিকই আছে। সোনাডা খালি লাল হইয়া গেছে।"
#আওয়ামী লীগের জায়গায় #বিএনপি আসলে আয়নাঘর ঠিকই থাকবে কিন্তু এক বন্দির জায়গায় অন্য বন্দি আসবে।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
#ফার্মগেট, ঢাকা | ১৯৯২
ফটোগ্রাফার: মাহমুদ রহমান
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
অবিভক্ত বাংলার জাতীয় নেতা এ কে ফজলুল হককে শের-ই-বাংলা বলা হত কেন?
কলকাতার বাবুরা বলেছেন, "ঢাকায় #বিশ্ববিদ্যালয় করার কোন দরকার নেই। #ফার্মগেট আছে, #ধানমণ্ডি আছে পাশে একটা #কৃষি #কলেজ করে দাও। "
এই ধরনের কায়েমী স্বার্থবাদী আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে #ব্রিটিশ লর্ডের কাছে গিয়ে #শেরে #বাংলা #ফজলুল #হক বোঝালেন ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় #প্রতিষ্ঠা করতেই হবে। এবার ব্রিটিশরা কিছুটা নমনীয় হল --- কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হল একটু দেরীতে । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বাংলার #শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন শেরে বাংলা ফজলুল হক ।
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ১৯১৬ সালে #মুসলিম #লীগ এর #সভাপতি নির্বাচিত হন । পরের বছর ১৯১৭ সালে তিনি ভারতীয় জাতীয় #কংগ্রেস এর সাধারণ সম্পাদক হন । তিনিই ইতিহাসের একমাত্র ব্যক্তি যিনি একই সময়ে মুসলিম লীগ এর #প্রেসিডেন্ট এবং কংগ্রেস এর জেনারেল #সেক্রেটারি ছিলেন । ১৯১৮ -১৯ সালে জওহরলাল নেহেরু ছিলেন ফজলুল হকের ব্যক্তিগত সচিব ।
১৯৩৭ এর নির্বাচনে শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক ঘোষণা দিয়েছেন নির্বাচনে জিতলে তিনি #জমিদারি প্রথা চিরতরে উচ্ছেদ করবেন।
তিনি যাতে নির্বাচিত হতে না পারেন তার জন্য সারা বাংলাদেশ আর কলকাতার জমিদাররা একত্র হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন। লাভ হয়নি --- #কৃষকরা তাদের নেতাকে ভোট দিয়েছেন।
মুসলিম লীগ এর লাহোর অধিবেশনে #মোহাম্মদ #আলী #জিন্নাহ বক্তব্য দিচ্ছেন । হঠাৎ করে একটা গুঞ্জন শুরু হলো, দেখা গেল জিন্নাহর বক্তব্যের দিকে কারও মনযোগ নাই । জিন্নাহ ভাবলেন, ঘটনা কী ? এবার দেখলেন, এক কোণার দরজা দিয়ে ফজলুল হক সভামঞ্চে প্রবেশ করছেন, সবার আকর্ষণ এখন তার দিকে । জিন্নাহ তখন বললেন --- When the tiger arrives, the lamb must give away. এই সম্মেলনেই তিনি উত্থাপন করেছিলেন ঐতিহাসিক #লাহোর #প্রস্তাব ।
১৯৪০ সালের ২২-২৪ শে মার্চ লাহোরের ইকবাল পার্কে মুসলিম লীগের কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। এই কনফারেন্সে #বাংলার #বাঘ আবুল কাশেম ফজলুল হক ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। তিনি তার প্রস্তাবে বলেন, হিন্দু সাম্প্রদায়িকতার বাস্তবতায় #হিন্দু #মুসলিম একসাথে বসবাস অসম্ভব। সমাধান হচ্ছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে একটি স্বাধীন মুসলিম #রাষ্ট্র এবং পূর্বাঞ্চলে বাংলা ও আসাম নিয়ে আরেকটি স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
পাঞ্জাবের মওলানা জাফর আলী খান, সীমান্ত প্রদেশের সর্দার আওরঙ্গজেব, সিন্ধের স্যার আব্দুল্লাহ হারুন, বেলুচিস্তানের কাজী ঈসা ফজলুল হকের প্রস্তাব সমর্থন করেন। কনফারেন্সে এই প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে পাশ হয়।
লাহোর প্রস্তাব উত্থাপনের সময়ে #হিন্দুপ্রধান প্রদেশগুলোতে মুসলিম #নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকার কারণে ফজলুল হক খুবই উদ্বিগ্ন এবং কিছুটা উত্তেজিত ছিলেন। তিনি তার বক্তব্যে একবার বলেন, ‘ আমি আগে মুসলিম, পরে বাঙালী (muslim first, bengali afterwards)’। বক্তৃতার এক পর্যায়ে এসে বলেন, ‘কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলোতে যদি আর কোনো মুসলিম নির্যাতিত হয় তাহলে আমি বাংলার হিন্দুদের উপর তার #প্রতিশোধ নেব।’
যে ফজলুল হক তিন বছর আগে সোহরাওয়ার্দী, নাজিমউদ্দিনকে রেখে শ্যামাপ্রসাদের সাথে কোয়ালিশন #সরকার গঠন করেছেন সেই ফজলুল হকের মুখে এমন বক্তব্য তখনকার ভারতে ব্যাপক আলোড়ন সৃাষ্ট করেছিল।
বর্তমানে যে #পাকিস্তান রাষ্ট্র তার ভিত্তি হচ্ছে লাহোর প্রস্তাব। তাই ২৩ শে মার্চ কে পাকিস্তানে #প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
কিন্তু লাহোর প্রস্তাব পাশ হওয়ার কয়েকদিন পরে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ চালাকির আশ্রয় নেন। তিনি বলেন, প্রস্তাবটি টাইপ করার সময়ে ভুল করে muslim majority states লেখা হয়েছে; আসলে হবে state । জিন্নাহর ধারণা ছিল, দেন-দরবার করে দুই পাশে দুইটা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। তাই স্টেটস এর জায়গায় স্টেট লিখে একটা মুসলিম মেজরিটি রাষ্ট্র করতে হবে।
জিন্নাহর এই ধূর্ততার কারণে ফজলুল হক তার সাথে পাকিস্তান আন্দোলনে সম্পৃক্ত হননি। তরুণ শেখ মুজিব যখন জিন্নাহর নেতৃত্বে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তখন অভিজ্ঞ ফজলুল হক পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছেন। 'তিঁনি অনুমান করতে পেরেছিলেন পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে কী কী দুর্দশা হবে বাংলার মানুষের। তাই তিঁনি পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছেন। #অসমাপ্ত #আত্মজীবনী তে #বঙ্গবন্ধু লিখেছেন.......
"বাংলার মাটিও তাকে ভালোবেসে ফেলেছিল। যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেছি, তখনই বাধা পেয়েছি। একদিন আমার মনে আছে একটা সভা করছিলাম আমার নিজের ইউনিয়নে, হক সাহেব কেন লীগ ত্যাগ করলেন, কেন পাকিস্তান চাননা এখন? কেন তিনি শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির সাথে মিলে মন্ত্রীসভা গঠন করেছেন? এই সমস্ত আলোচনা করছিলাম, হঠাৎ একজন বৃদ্ধ লোক যিনি আমার দাদার খুব ভক্ত, আমাদের বাড়িতে সকল সময়েই আসতেন, আমাদের বংশের সকলকে খুব শ্রদ্ধা করতেন- দাঁড়িয়ে বললেন, ”যাহা কিছু বলার বলেন, হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছুই বলবেন না। তিনি যদি পাকিস্তান না চান, আমরাও চাই না। জিন্নাহ কে? তার নামও তো শুনি নাই। আমাদের গরিবের বন্ধু হক সাহেব।” এ কথার পর আমি অন্যভাবে বক্তৃতা দিতে শুরু করলাম। সোজাসুজিভাবে আর হক সাহেবকে দোষ দিতে চেষ্টা করলাম না। কেন পাকিস্তান আমাদের প্রতিষ্ঠা করতেই হবে তাই বুঝালাম। শুধু এইটুকু না, যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কালো #পতাকা দেখাতে গিয়েছি, তখনই জনসাধারণ আমাদের #মারপিট করেছে। অনেক সময় ছাত্রদের নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছি, মার খেয়ে।"
বঙ্গবন্ধু ' র বাবা বলেছেন , " বাবা তুমি যাই করো শেরে বাংলার বিরুদ্ধে কিছু বলো না। শেরে বাংলা এমনি এমনি শেরে বাংলা হয়নি। "
ফজলুল হক জানতেন মাঝখানে ভারতকে রেখে পশ্চিম আর পূর্বে জোড়া দিয়ে এক পাকিস্তান করলে তা কখনো টিকবে না। ‘ জিন্নাহ আমার লাহোর প্রস্তাবের খৎনা করে ফেলেছে -বলে ফজলুল হক পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সক্রিয় থাকেননি।
১৯৪৬ এ এসে জিন্নাহ সোহরাওয়ার্দীর দুই বাংলা একত্র করে স্বাধীন যুক্তবাংলার দাবী মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু কংগ্রেসের বিরোধিতার কারণে শেষ পর্যন্ত বাংলাও ভাগ করতে হল।
ফজলুল হক বলেছিলেন, একটি পাকিস্তান কখনও টিকবে না। বাংলা এবং আসামকে নিয়ে পৃথক #স্বাধীন রাষ্ট্র করতে হবে।
১৯৭১ সালে এসে দেখা গেল, ফজলুল হকের আশঙ্কা এবং ভবিষ্যতবাণী সঠিক। ১৯৭১ এর মত এমন কিছু যে ঘটবে শেরে বাংলা ফজলুল হক তা আঁচ করতে পেরেছিলেন ১৯৪০ সালেই। তাই তিনি ১৯৪০ সালেই বাংলা আর আসাম নিয়ে পৃথক রাষ্ট্র করতে চেয়েছিলেন। অর্থাৎ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম #স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।
১৯৭১ এর #যুদ্ধ হল ফজলুল হকের লাহোর প্রস্তাবের বাস্তবায়ন। লাহোর প্রস্তাব ফজলুল হক যেভাবে উত্থাপন করে ছিলেন সেভাবে মানলে একাত্তরে এই দেশে রক্তগঙ্গা বইত না।
পেশাজীবনে 'কলকাতা হাইকোর্টের নামকরা #আইনজীবী ছিলেন। একদিন তাঁর জুনিয়র হাতে একগাদা #পত্রিকা নিয়ে এসে বললেন, " স্যার , দেখুন , কলকাতার পত্রিকাগুলো পাতার পর পাতা লিখে আপনার দুর্নাম ছড়িয়ে যাচ্ছে --- আপনি কিছু বলছেন না । " তিঁনি বললেন, " ওরা আমার বিরুদ্ধে লিখছে তার মানে হল আমি আসলেই পুর্ব বাংলার #মুসলমান কৃষকদের জন্য কিছু করছি। যেদিন ওরা আমার প্রশংসা করবে সেদিন মনে করবে বাংলার কৃষক বিপদে আছে। "
মুহাম্মদ ওয়াজেদ আলী বরিশাল বারের নামকরা উকিল । একবার #ওয়াজেদ আলী র প্রতিপক্ষ মামলার ইস্যু জটিল হওয়ার কারণে কলকাতা থেকে #তরুণ উকিল ফজলুল হককে নিয়ে আসে ওয়াজেদ আলীকে মোকাবেলা করার জন্য । ফজলুল হক ওই সময়ে কেবলমাত্র ফজলুল হক , শেরে বাংলা তখনও হননি । তিনি মামলা লড়তে এসেছেন , কিন্তু বিপক্ষের উকিল কে সেই খবর জানতেন না ।
কোর্টে এসে দেখলেন বিপক্ষে তার #বাবা ওয়াজেদ আলী দাঁড়িয়েছেন । ফজলুল হক স্বাভাবিকভাবে #যুক্তিতর্ক শুরু করলেন ।
এক পর্যায়ে ওয়াজেদ আলী আদালতকে উদ্দেশ করে বললেন , “ ইনি যা বলছেন তা আইনসংগত না । আইনটা হল আসলে এরকম এরকম ....... ইনি নতুন উকিল তো আইন কানুন ভালো বোঝেন না । “
উত্তরে ফজলুল হক বললেন , “ তিনি #পুরাতন #অভিজ্ঞ #উকিল হলে কী হবে ? তিনি হচ্ছেন কৃষকের ছেলে উকিল ( প্রকৃতপক্ষে তার দাদা আকরাম আলী ছিলেন #ফারসি ভাষার পন্ডিত ) , তিনি আইনের কী আর বোঝেন ? আমি হচ্ছি উকিলের ছেলে উকিল , #যুক্তি আমারটাই ঠিক । “
খ্যাতির সাথে ৪০ বছর ধরে কলকাতা হাইকোর্টে ওকালতি করেছেন । আইন পাশ করার আগে কলকাতা #বিশ্ববিদ্যালয় থেকে #ফিজিক্স #কেমেস্ট্রি আর ম্যাথমেটিক্সে ট্রিপল অনার্স করেছেন । #মাস্টার্স করেছেন #ম্যাথমেটিক্স এ । ছোটবেলায় একবার পড়ে বইয়ের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে ফেলার গল্প রূপকথার মত এদেশের সবার মুখে মুখে ।
বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের বাজেট অধিবেশনে একজন এম পি শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে বক্তব্য দিতে লাগলেন । ঐ এম পি শেরে বাংলার বিরুদ্ধে গানও লিখে এনেছেন এবং সংসদের #বাজেট বক্তুতা করতে গিয়ে সেই গানটি হেলেদুলে কর্কশ কণ্ঠে গাইতে শুরু করলেন । এরকম পরিস্থিতিতে যে কারও পক্ষে মাথা ঠাণ্ডা রাখা মুশকিল ।
শেরে বাংলা ঐ এমপি র বক্তব্যের মধ্যেই বলে উঠলেন -- "Mr Speaker, I can jolly well face the music, but I cannot face a monkey."
এবার ঘটলো মারাত্মক বিপত্তি । তার মত নেতার কাছ থেকে এরকম মন্তব্য কেউ আশা করেনি । এদিকে , ঐ এম পি স্পিকারের কাছে দাবী জানালেন -- এই মুহূর্তে ক্ষমা চাইতে হবে এবং এই অসংসদীয় বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে । স্পিকার পড়লেন আরেক বিপদে -- তিনি কীভাবে এত বড় একজন নেতাকে এই আদেশ দেবেন।
শেরে বাংলা ছিলেন ঠাণ্ডা মাথার #বুদ্ধিমান মানুষ । তিনি উঠে দাঁড়িয়ে বললেন --- " Mr. Speaker, I never mentioned any honourable member of this House. But if any honourable member thinks that the cap fits him, I withdraw my remark."
'জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক তাঁর জীবনী লিখতে চান জেনে বলেছিলেন, " রাজ্জাক, সত্যি বলো, তোমার মতলবটা আসলে কী ? " প্রফেসর রাজ্জাক বললেন, " আমার এই বিষয়টা খুব ভালো লাগে ---- আপনি যখন ইংরেজদের সাথে চলেন তখন মনে হয় আপনি জাত ইংরেজ। যখন বরিশালে আসেন মনে হয় আপনি বহুবছর ধরে নিজেই #কৃষিকাজ করেন। আবার যখন কলকাতায় শ্যামাপ্রসাদ বাবুকে ভাই বলে ডাক দেন তখন আপনাকে আসলেই #হিন্দু মনে হয়। আবার যখন ঢাকার নবাব বাড়িতে ঘুড়ি উড়ান তখন মনে হয় আপনিও #নবাব পরিবারের একজন । নিজেকে কেউ আপনার মত এত পাল্টাতে পারে না। আপনি যাই বলেন, সত্য হোক -- মিথ্যা হোক, মানুষ বিনা দ্বিধায় তা #বিশ্বাস করে। "
মহাত্মা গান্ধী র নাতি রাজমোহন গান্ধী তার বইতে লিখেছেন -- তিন নেতার মাজারে তিনজন নেতা শায়িত আছেন যার মধ্যে দুজন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন । একজনকে পাকিস্তানের #প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি, অথচ তিনিই ছিলেন সত্যিকারের বাঘ ।
কিন্তু এটা তার জীবনের কোনো অপূর্ণতা নয়, একমাত্র রাষ্ট্রপতি হওয়া ছাড়া সম্ভাব্য সব ধরনের পদে তিনি অধিষ্ঠিত ছিলেন জীবনের কোনো না কোনো সময়ে । তিনি ছিলেন বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী, পূর্ব বাংলার তৃতীয় মুখ্য মন্ত্রী; পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পূর্ব - পাকিস্তানের গভর্নর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ।
#সর্বভারতীয় #রাজনীতি ছেড়ে শুধু পূর্ববাংলার রাজনীতি কেন করছেন এই প্রশ্নের উত্তরে ফজলুল হক বলেছিলেন -- এরোপ্লেন এ উঠলে নিচের জিনিস ছোট আর ঝাপসা দেখাতে পারে, তাই আমি মাটিতেই থাকছি । রাজনীতির এরাপ্লেন এ না চড়লেও সৌদি বাদশাহ সউদ ফজলুল হকের সাথে একটা মিটিং করার জন্য নিজের ব্যক্তিগত বিমান পাঠিয়েছিলেন ফজলুল হককে নিয়ে যাওয়ার জন্য ।
অসীম সাহসী এই মানুষটি আমাদেরকে সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে নির্ভয়ে প্রতিবাদ করার কথা বলেছেন। বাঙালী জাতিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন অনেক আগেই । তিনি বলেছেন, যে জাতি তার বাচ্চাদের #বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে ?
#আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ছিলেন ফজলুল হকের #শিক্ষক। আবুল মনসুর আহমদের সাথে আলাপচারিতায় ফজলুল হক সম্পর্কে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মন্তব্য :
"ফযলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত #খাঁটি #বাঙ্গালী।সেই সঙ্গে ফযলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি #মুসলমান। খাঁটি বাঙ্গালীত্বের সাথে খাটি মুসলমানত্বের এমন অপূর্ব সমন্বয় আমি আর দেখি নাই। ফযলুল হক আমার ছাত্র বলে বলছিনা, সত্য বলেই বলছি।খাঁটি বাঙ্গালীত্ব ও খাটি মুসলমানত্বের সমন্বয়ই ভবিষ্যৎ বাঙ্গালীর #জাতীয়তা।"
রেফারেন্স: আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর।(পৃষ্ঠা ১৩৫-৩৬)
#পহেলা বৈশাখের #সরকারি #ছুটি, বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা এই ফজলুল হকের অবদান । কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে ফজলুল হক মানুষের #ভালোবাসা পেয়েছেন কারণ #কৃষক-- #শ্রমিক সংখ্যাগরিষ্ঠ এই উপমহাদেশে মাত্র একজন ব্যক্তি কৃষকদের জন্য রাজনীতি করেছেন । তিঁনি হলেন -- শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ।
১৯৪৮ সালে ঢাকায় এসেছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার কথা বললে ছাত্ররা তীব্র প্রতিবাদ করে। জিন্নাহ ছাত্রদের সাথে বৈঠকও করেন। কিন্তু ছাত্ররা ছিল নাছোড়বান্দা। জিন্নাহর ধারণা হলো, ফজলুল হক ছাত্রদেরকে উসকানি দিচ্ছেন। ফজলুল হকের বুদ্ধিতে ছাত্ররা উর্দুর বিরোধিতা করছে। জিন্নাহ এবার ফজলুল হকের সাথে দেখা করতে চাইলেন। কিন্তু ফজলুল হক দেখা করতে রাজি হলেন না। ফজলুল হক জিন্নাহকে ব্যক্তিগতভাবে অপছন্দ করতেন।
জিন্নাহর পীড়াপিড়িতে শেষ পর্যন্ত রাজি হলেন ফজলুল হক। বন্ধ দরজার আড়ালে কথা হয়েছিল দুই মহান নেতার। কিন্তু ইংরেজিতে কী ধরনের বাক্য বিনিময় হয়েছিল তাদের মধ্যে পরবর্তীতে তা লিখেছেন ফজলুল হকের একান্ত সহকারী আজিজুল হক শাহজাহান --
জিন্নাহ : পাকিস্তান তো তুমি কোনোদিন চাওনি। সব সময়ে বিরোধিতা করে এসেছো।
হক : প্রস্তাবটি তো আমিই করেছিলাম। পরে ওটার খতনা করা হয়েছে। আমি এটা চাইনি।
জিন্নাহ: পাকিস্তানের এই অংশ বেঁচে থাক তা তুমি চাও না। তাই ভারতের কংগ্রেসের টাকা এনে ছাত্রদের মাথা খারাপ করে দিয়েছ। তারা আমাকে হেস্তনেস্ত করছে।
হক: আমি এখানে কোনো রাজনীতি করি না। হাইকোর্টে শুধু মামলা নিয়ে চিন্তা করি। #আইন #আদালত নিয়ে থাকি ।
জিন্নাহ : জানো, তুমি কার সাথে কথা বলছো ?
হক: আমি আমার এক পুরোনো বন্ধুর সাথে কথা বলছি।
জিন্নাহ: নো নো, ইউ আর টকিং উইথ দ্য গভর্নর জেনারেল অব পাকিস্তান ।
হক: একজন কনস্টিটিউশনাল গভর্নর জেনারেলের ক্ষমতা আমি জানি।
জিন্নাহ: জানো, তোমাকে আমি কী করতে পারি ?
হক: (ডান হাতের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে) তুমি আমার এ্যাই করতে পারো। মিস্টার জিন্নাহ, ভুলে যাওয়া উচিত নয় এটা বাংলাদেশ এবং তুমি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সাথে কথা বলছ।
(আজিজুল হক শাহজাহানের কলাম,অমরাবতী প্রকাশনী,ঢাকা;পৃষ্ঠা ৪৬-৪৭)
@bengali_convo
@masindia
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
পুরানো কলকাতার পতিতাপল্লী
বস্তুতঃ সেই যুগ শেষ হয়ে গিয়েছে যে যুগের মানুষেরা পতিতাদের #ঘৃণা করতেন। এমনকি নারীদের মধ্যে যাঁরা #নাট্যশিল্পী ছিলেন, তাঁদেরও তাঁরা বিরূপ দৃষ্টিতে দেখতেন। #ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, বঙ্গদেশের রঙ্গালয়ের প্রথম অবস্থায় ভদ্রপরিবারের মহিলারা থিয়েটার দেখতে যেতেন না, যেহেতু তাতে বারাঙ্গনারা অভিনয়ে অংশগ্রহণ করতেন। ‘গিরিশচন্দ্র ঘোষ’ই ভদ্রপরিবারের মহিলাদের মন থেকে সেই সঙ্কোচটা দূর করেছিলেন। তিনি থিয়েটারের দ্বিতলে
‘চিক’-এর আড়ালে মহিলাদের জন্য #স্বতন্ত্র আসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু বর্তমান সময়ের সমাজ ও সমাজপতিদের কাছে পতিতারা ঘৃণিত জীব নয়। বর্তমান সমাজে তাঁরাও মর্যাদাসম্পন্ন এক শ্রেণী। তাঁরাও ‘মায়ের জাত’, তবে ‘পদস্খলিতা’ মাত্র। তাঁরাও তো সমাজের একটা অভাব পূরণ করেন। একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারা যাবে যে এক শ্রেণীর নারীরা যদি সেই পথে না যেতেন, তাহলে সমাজে কি বিশৃঙ্খলাই না প্রকাশ পেত, বিশেষ করে শহরাঞ্চলে, যেখানে আজও পুরুষের অনুপাতে নারীর সংখ্যা বেশ কম। এমনকি বর্তমান সময়ের জনগণনার হিসেবেও সারা ভারতে #পুরুষ ও নারীর অনুপাত সমান নয়। এখানে উল্লেখ্য যে, প্রাচীন ভারতে কিন্তু বারাঙ্গনাদের অন্য দৃষ্টিতে দেখা হত। রাজসভায় ও উৎসব-অনুষ্ঠানে তাঁদের জন্য মর্যাদামণ্ডিত আসন সংরক্ষণ করা হত।
কলকাতায় পতিতাদের #আগমন ঠিক কবে ঘটেছিল, ঐতিহাসিকদের কাছে সেটা আজও অজানা। তবে এই বিষয়ে সবচেয়ে #প্রাচীন যে নজির পাওয়া যায়, তা হল খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যাহ্নের। সম্ভবতঃ সেই সময় থেকেই কলকাতা শহরে, #পতিতাপল্লী বেশ জাঁকালো ভাবে গড়ে উঠেছিল। কেননা, ১৭৫৯ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি তারিখের ‘ইস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি’র ‘কনসালটেশনস্’ বই থেকে জানা যায় যে, #কোম্পানি - ‘ঈশ্বরী’ ও ‘ভবী’ - নামে দু’জন বারবনিতার মাল নিলামে #বিক্রি করেছিল। তবে ওই তারিখের আগেই যে কলকাতা শহরে #বেশ্যাপল্লী ছিল, সেটা জানা যায়, ‘সিরাজ’ কর্তৃক #কলকাতা আক্রমণের সময় (১৭৫৬) যে সব বিষয় সম্পত্তি নষ্ট হয়েছিল এবং যে সব সম্পত্তির জন্য ‘ #মীরজাফর’ কোম্পানিকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিলেন, সেগুলোর নামের তালিকা থেকে। ঐতিহাসিকেরা ক্ষতিপূরণের সেই বণ্টন তালিকায় - ‘রতন’, ‘ললিতা’ ও ‘মতিবেওয়া’ নামে ‘গোবিন্দরাম মিত্রের’ আশ্রিতা #তিনজন গণিকার নাম পেয়েছিলেন। ‘জেমস লঙ’ সাহেব লিখে গিয়েছিলেন যে, ১৭৮০ সাল নাগাদ, #ইউরোপীয় জাহাজসমূহের নাবিকেরা, ‘চিৎপুর’ অঞ্চলের বেশ্যাপল্লীতে আনাগোনা করতেন। পরবর্তীকালে ‘চিৎপুর’ ‘গরাণহাটা’র বেশ্যাপল্লীহ ‘ #সোনাগাজী’ (পরে ‘সোনাগাছি’) নামে #প্রসিদ্ধ হয়েছিল। ‘সোনাগাজী’র উল্লেখ প্রথম পাওয়া যায়, ‘প্যারীচাঁদ মিত্র’ লিখিত ‘আলালের ঘরের দুলাল’ গ্রন্থে। কিন্তু তার অনেক আগের সাহিত্যেও কলকাতার বারবনিতাদের উল্লেখ পাওয়া যায়। ‘ভবানীচরণ #বন্দ্যোপাধ্যায়’ লিখিত গ্রন্থসমূহে পুরানো কলকাতার বারবনিতাদের উল্লেখ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ‘বেশ্যাপ্রধানা’ ছিলেন - ‘বকনাপিয়ারী’। ‘ভবাণীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের’ রচনার অব্যবহিত পরেই ‘কৃষ্ণরাম বসু স্ট্রীটে’ (শ্যামবাজার ট্রাম ডিপোর পেছনে) ‘নবীনচন্দ্র বসু’র বাড়িতে ‘বিদ্যাসুন্দর’ নাটকের অভিনয় হয়েছিল। সেই নাটকে - ‘বিদ্যা’র ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, ষোড়শবর্ষীয়া ‘রাধামণি’ বা ‘মণি’, ‘রানী’ ও ‘মালিনী’র ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন - প্রৌঢ়া ‘জয়দুর্গা’ ও বিদ্যার সহচরীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন - ‘রাজকুমারী’ বা ‘রাজু’। তাঁদের সকলেকেই ‘বরানগরের পতিতাপল্লী’ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। বরানগরের প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে, অষ্টাদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকের কলকাতায়, এক #অবৈধ বণিক বা ‘ইন্টারলোপার’ এসেছিলেন। তাঁর নাম ছিল - ‘আলেকজাণ্ডার #হ্যামিল্টন’। হ্যামিল্টনের #ভ্রমণ-বৃত্তান্ত থেকে জানতে পারা যায় যে, তাঁর সময়ে, বেশ্যাদের প্রশিক্ষণ দেবার জন্য, বরানগরে একটি বিদ্যায়তন বা ‘সেমিনারি’ ছিল।
তবে কলকাতা শহরের মধ্যে ‘সোনাগাজী’ই ছিল সবচেয়ে #প্রসিদ্ধ বেশ্যাপল্লী। অষ্টাদশ শতাব্দীর কলকাতায়, ‘সোনাগাজী’ বলতে - ‘গরাণহাটা’, ‘দুর্গাচরণ মিত্র স্ট্রীট’, ‘মসজিদ বাড়ি স্ট্রীট’, ‘চিৎপুর রোডের ইমামবকস্ খালাতশ লেন’ ইত্যাদি অঞ্চলকেই বোঝাত। এছাড়া, #বেশ্যাপল্লী ছিল ‘রামবাগানের’ ‘মিনার্ভা থিয়েটারের’ আশেপাশেও। আরও বেশ্যাপল্লী ছিল - ‘শোভাবাজারের রাজবাড়ি’র পিছনে ‘ফুলবাগানে’, ‘শ্যামবাজার ট্রাম ডিপো’র সামনে ও ‘কালাচাঁদ সান্যাল লেনে’, ‘হরলাল মিত্র স্ট্রীটের’ শেষপ্রান্তে ‘বাগবাজারের খালের মুখে’, ‘উল্টোডাঙ্গা’য়, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের সামনে ‘হাড়কাটা গলি’তে বা ‘প্রেমচাঁদ বড়াল স্ট্রীটে’, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের দক্ষিণে ‘ছানাপট্টি’র পিছনের সরু গলিটার ভিতরে, ‘শ্যামবাজারের’ ‘কম্-বলিটোলা’য়, ‘গ্রে স্ট্রীট’ প্রভৃতি জায়গায়৷ তবে তৎকালীন কলকাতায় এমন একটি #বেশ্যাপল্লী ছিল, যেখানে ভারতের সব প্রদেশেরই, বিশেষ করে উড়িষ্যার বেশ্যারাই বাস করতেন। সেটা ছিল - ‘ধুকুরিয়া #বাগান’, ‘জানবাজারের’ রানী রাসমণির বাড়ির কাছে ‘রামহরি মিস্ত্রি লেন’ ও ‘উমা দাস লেনে’। এছাড়া তখনকার কলকাতা শহরের আরও নানা জায়গায় বেশ্যারা ছড়িয়ে ছিলেন, যেমন - ‘বালাখানা’, ‘গৌরীবেড়’, ‘জানবাজার’ ইত্যাদি জায়গায়৷ ‘কালীঘাট’ ও ‘চেতলা’ও বেশ্যাদের পীঠস্থান ছিল। কালীঘাটের বেশ্যাদের কথা প্রথম জানতে পারা যায়, জনৈকা #ইংরেজ মহিলা মিসেস ‘এলিজা ফে’-র বিলাতে এক বান্ধবীর কাছে লিখিত পত্র থেকে।
এখানে অবশ্য উল্লেখ্য যে, সেকালের ‘বটতলা’র সাহিত্য সংস্থাগুলি গড়ে উঠেছিল, সোনাগাছির বেশ্যাপল্লীরই আশেপাশে। এখানে আরও বলা দরকার যে, তৎকালীন কলকাতার রঙ্গালয় ও #অভিনয় কলার প্রথম অধ্যায় রচিত হয়েছিল কলকাতা শহরের বারবণিতাদের নিয়ে। বস্তুতঃ সে যুগের নামজাদা অভিনেত্রীদের মধ্যে যাঁরা যশস্বিনী হয়েছিলেন, তাঁরা সকলেই পতিতাপল্লীর অধিবাসিনী ছিলেন। যথা - ‘ক্ষেত্রমণি’, ‘কাদম্বিনী’, ‘যাদুমণি’, ‘হরিদাসী’, ‘রাজকুমারী’, ‘বিনোদিনী’, ‘নারায়ণী’, ‘তারাসুন্দরী’, ‘আঙুরবালা’, ‘আশ্চর্যময়ী’ প্রমুখ। তাঁদের সকলকেই রূপজীবিকা মহল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। ১৮৮৩ থেকে ১৮৮৫ সালের মধ্যে তাঁদের অভিনয় দেখে চমকিত হয়েছিলেন ‘রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব’ ও ১৯২২ সালে স্বয়ং ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’। এরপরে বঙ্গীয় রঙ্গমঞ্চের ইতিহাস থেকে সেই সব রূপজীবিরা অন্তর্হিত হয়েছিলেন #বিংশ শতাব্দীর বিশের দশকে, যখন ‘শিশিরকুমার ভাদুড়ি’র সঙ্গে নাটকে #অভিনয় করতে শুরু করেছিলেন শিক্ষিতা মহিলারা।
বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকের গোড়ায় ‘লীগ অফ নেশনস্’-এর একটি সমীক্ষা #দল যখন #পতিতাবৃত্তি সম্বন্ধে সরজমিনে #তদন্ত করবার জন্য কলকাতায় এসেছিলেন, তখন তাঁরা দেখেছিলেন যে, ‘পার্ক সার্কাস’ অঞ্চলে ‘সোভিয়েতদেশীয়’ বারাঙ্গনারা কেন্দ্রীভূত হয়ে খুব জাঁকালো রকমের বেশ্যাবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছেন। তখন ‘অ্যাংলো-#ইণ্ডিয়ান’ বারাঙ্গনারা ‘ফ্রী স্কুল ষ্ট্রীট’ অঞ্চলে কেন্দ্রীভূত হয়েছিলেন, আর ‘ইউরোপীয়’ বারাঙ্গনারা কেন্দ্রীভূত হয়েছিলেন ‘পার্ক ষ্ট্রীট’ অঞ্চলে। ঊনবিংশ শতাব্দীর দুই মহাপুরুষ - ‘শিবনাথ শাস্ত্রী’ ও ‘ #ঈশ্বরচন্দ্র #বিদ্যাসাগর’- পতিতাদের দুর্দশায় অত্যন্ত কাতর হয়ে পড়েছিলেন। কথিত আছে যে, #বিদ্যাসাগর একদিন শীতের রাত্রে পথের ধারে কনকনে শীতের মধ্যে বারবনিতাদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে, চাদরের খুঁট থেকে অনেকগুলো #নোট বের করে তাঁদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে বলেছিলেন - “ #মা লক্ষ্মীরা, তোমরা ঠাণ্ডায় দাঁড়িয়ে থেকো না, অসুখ করবে, যাও, ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়।”
(তথ্যসূত্র:
১- History of Prostitution in India, S. N. Sinha & Nripendra Kumer Basu.
২- Prostitution In India, Santosh Kumar Mukerji.
৩- ৩০০ বছরের কলকাতার পটভূমি ও ইতিকথা, ডঃ অতুল সুর।)
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
আমি সবসময়ই বলি #আওয়ামী লীগ-#বিএনপি মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।
এই #জাতি যতদিন না দলকানা হওয়া থেকে বের হতে পারছে ততদিন পর্যন্ত অমানিশার অন্ধকার থেকে বের হওয়ার কোনো আশা নেই।
চিনা ড্রাগনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে হংকং, তাইওয়ান সারা বিশ্বের সাথে ব্যবসা করে। চীন কি ওদের মেরে ফেলছে? আমরা কেনো ভারত নির্ভরশীল? এটা আমাদের রাজনৈতিক ব্যর্থতা। বিগত কোনো সরকার ভারতের বাইরে বাজার সৃষ্টির চেষ্টা করেনি। থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম সহ সকল দেশ থেকে কৃষিপণ্য খুব সহজে আমদানি করা যায়। কিন্তু এই সরকার সব পথ বন্ধ রেখে ভারতের কাছে অসহায় হয়ে পড়ে রয়েছে।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
পিনাকী ভট্টাচার্য বাংলাদেশী হিন্দু হয়েও, ভারত বিরোধী কেন?
আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগের কথাই যদি বলেন তবে দেখবেন শুধু #হিন্দু নয় মুসলমানরাও ভারতের সমর্থক ছিল। #ক্রিকেট খেলার সময় এটা বেশি বোঝা যেত। আমি নিজেও টেনডুলকার, জহির খান ও যুবরাজের ডাইহার্ট ফ্যান ছিলাম।
কিন্তু এখন কোনো ব্যক্তি যদি নিজেকে ন্যুনতম বাংলাদেশী মনে করে সে বাই ডিফল্ট #ভারত #বিরোধী হতে বাধ্য।
একটা একটা রাষ্ট্রের বিরোধিতা করার জন্য একটা কারণ থাকাই যথেষ্ট সেখানে ভারতকে বিরোধিতা করার জন্য অনেক শতাধিক কারণ আছে।
এখানে ভারত বিদ্বেষের জন্য #পিনাকী বা অন্য কাউকে সিঙ্গেল আউট করতে চাই না। ভারতীয়দের কার্যক্রমই বাংলাদেশীদের ভারত বিদ্বেষী হতে বাধ্য করে। আর যাই হোক, কোনো #গণতান্ত্রিক দেশের জনগণ তাদের রাজনীতিতে বিদেশি #হস্তক্ষেপ মেনে নেয় না। ভারত শুধু বাংলাদেশের রাজনীতিতে নগ্ন হস্তক্ষেপই করেনি বরং একটি পাপেট সরকারকে ক্ষমতায় রাখতে সহায়তাও করেছে।
বাংলাদেশের #বর্তমান #প্রজন্ম যাদের বয়স মোটামুটি ১৮-২৬ বছর পর্যন্ত তাদের #সিংহভাগ এখন পর্যন্ত ভোট দিতে পারেনি। কারণ প্রতিবেশী দেশের প্রত্যক্ষ সংযোগে বাংলাদেশে ঝেঁকে বসা #স্বৈরাচার সকল #গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
গভীর #দুঃখ নিয়ে ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়া এক #বীর #হিন্দু #মুক্তিযোদ্ধা।
এই তরুণ মুক্তিযোদ্ধার নাম #জহর #সেন। বাড়ি #সিলেট, ছবির লোকেশন #কুষ্টিয়া তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় কুষ্টিয়া অঞ্চলে প্রথমে #যুদ্ধ করেন, পরে হবিগঞ্জের বাহুবলে। এখন তিনি থাকেন ভারতের আসামের করিমগঞ্জে। তিনি একাই ১৭ জন #পাকসেনা ও দুই #আলবদর মেরেছিলেন। যুদ্ধ শেষে বাড়ি ফিরে দেখেন তার বোন #ধর্ষিতা হয়েছে, তাঁর বাবা মাকে #হত্যা করা হয়েছে। তিনি মুক্তিযোদ্ধার #সনদ নিতে যাননি। পরে দেশে নিরাপদ বোধ না করায় ১৯৯০ সালে এ ভারত চলে যান। শুধু নিরাপত্তার অভাবে একজন বীর #মুক্তিযোদ্ধা নিজের হাতে #স্বাধীন করা দেশে থাকতে পারেননি, এ বেদনার, লজ্জার।
#সাম্প্রদায়িক পরিচয়ের জন্য শঙ্কিত হয়ে— #অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার জন্য অস্ত্র হাতে রণাঙ্গণে লড়াই করা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে নব্বইয়ে #দেশ ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে— এরচেয়ে বড় বেদনার ও লজ্জার কিছু নেই। পরিচিত লোকেরা বলে তিনি বর্ডারের কাছেই নদীর পাড়ে বাড়ি করেছেন। আর ঘরের জানালায় বসে বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকেন।
(তথ্যসূত্র: মুহাম্মদ #আতাউল #গণি ওসমানীর পিএস সালেকউদ্দিনের লেখা বই ‘সিলেটে মুক্তিযুদ্ধ’। এছাড়া দেবদুলাল মুন্না নিজেও ওনার সাথে ৮৮ সালে দেখা করেন। 'প্রিয় প্রজন্ম' ম্যাগাজিনে সেটার একটা ইন্টারভিউ ছাপা হয়েছিল।) একাত্তরের এপ্রিলে কুষ্টিয়ায় তোলা ছবি এটি।
ছবি: অ্যান ডি হেনিং
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
১৯৫২ সালের দমদম এয়ারপোর্ট, কলিকাতা ।
যদিও সেই সময় #এয়ারপোর্ট বলা হত না । বলা হতো #এয়ারড্রম। এখন যেমন এত কড়াকড়ি, তখন তেমন টা ছিল না। প্লেনে চড়ার মত রাজকীয় #বিলাসিতা অধিকাংশ সাধারণ মানুষের কল্পনার বাইরে ছিল, ফলে এখনকার মত সেই সময় এয়ারপোর্টে তেমন ভিড় হতনা। হাতে গোনা কিছু মানুষ এই কল্প যাত্রার অধিকারী ছিলেন। সেই সময় #টিকিট কেটে দ্বোতলায় উঠে অনেকেই তখন #প্লেন ওড়া দেখতে যেতেন। অনেক সময় কাউকে ছাড়তে এলেও তাই করতেন। এমনকি কাউকে প্লেনে ছাড়তে এলে বা ফ্লিম স্টার থেকে বড় #রাজনীতিবিদ বা মন্ত্রীরা গাড়ী করে সরাসরি প্লেনের সিঁড়ি অবধি যাবার অনুমতি পেতেন। এটা ৮০ দশকের সময় পর্যন্ত নিয়মিত ছিল পরে ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এক সময় #বন্ধ হয়ে যায় । জানি এমন #অভিজ্ঞতা ও অনেকের আছে যারা শুধু প্লেন ওড়া দেখতে টিকিট কেটে প্রতি সপ্তাহে দমদমে যেতেন এমন কি আমিও অনেকবার গেছি । এখন যা অনেকের কাছে হাস্যকর বলে মনে হবে।
ছবির উৎসঃ সাটারস স্টক
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
একটি রাউটারের মূল্য এক লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা দেখানো টেন্ডার আহ্বান করা লক্ষ্মীপুর #পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত #অধ্যক্ষ #জহিরুল #ইসলাম এখনও প্রতিষ্ঠানটিতে বহাল তবিয়তে আছেন।
এরাই হলো #শিক্ষিত #চোর। এরাই দেশের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে আবার এরাই আমাদের #নীতিবাক্য শোনায়।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
Oh, dear Awami League, we've seen your "Boat" sailing through our waterlogged streets with all that rain! 🚣♂️ It's quite the spectacle, really. We must be on a magical journey to find Atlantis because our roads are underwater more often than not! 🌊
You know, it's impressive how you're yelling "development" while our shoes are yelling "squish, squish" from all the water. 💦 We're just waiting for the day when we can use those boats as a legitimate mode of transportation to work. 🚤
But hey, let's give credit where it's due. Your commitment to turning our streets into swimming pools is unparalleled. It's like you're hosting a never-ending monsoon party! 🌧️
And those drainage systems you promised? Well, we heard they're working like a charm... in an alternate universe. Meanwhile, we're left with a maze of puddles to navigate.
In all seriousness, folks, it's high time we hold our government accountable for the "aquatic development" they're so proud of. We love our country, and it's time our leaders show that love by actually addressing these issues instead of making waves – quite literally! 🇧🇩💔
#BoatDevelopment #RainyDayAdventures #DhakaDrenched #WaterloggedWoes #Bangladesh #Bengali #Bangla #Dhaka #NewMarket #RainyDay #Fedinews #news #Death #Boat
"We are taking steps to impose visa restrictions on individuals who have undermined the democratic election process in Bangladesh. The United States is committed to supporting free and fair elections that are carried out in a peaceful manner." - Mathew Miller
#bangladesh #usa #politics #haisa #freebangladesh #humanrights #election2024 #bd #bangla
De har nästa dansuppvisning på 2023/10/8 i Brommasalen, Alvik Kulturhus Kl. 16:30.
Please boost. #Stockholm #dance #Dansskola #Sverige #svenska #Bengaliska #Bangla
কিছুদিন পর দেশে ভূত ছাড়া কিছু থাকবে না...
একটা জাতিকে #ধ্বংস করার জন্য যুদ্ধের প্রয়োজন নেই। আপনি সেই জাতির যুব সমাজকে মাদকে #আসক্ত এবং #শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিলেই হবে।
দুর্ভাগ্য জনক হলেও আমরা সেদিকেই যাচ্ছি...
আমার অ্যাকাডেমিক তিনটি পর্যায়ে সর্বোচ্চ সিজিপিএ ছিল। অধিক #নম্বর পেয়ে ফ্যাকাল্টি ফার্স্ট হয়েছি। বিশ্বের প্রভাবশালী বাংলাদেশ ও তুরস্কের প্রেসিডেন্টদের কাছ থেকে গোল্ড মেডেল অর্জন করেছি। আমার বিশ্ববিখ্যাত স্কোপাস (Q2-Q4) ও ওয়েব অফ সাইন্সে কয়েক ডজন আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে।
ইচ্ছে ছিলো দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে #শিক্ষকতা করার, এতো এতো পরিশ্রমের ফলাফলে পাত্তায় পেলামই না ঢাবিতে উল্টো বিভিন্ন ক্ষেত্রে লাঞ্ছনা ও অপদস্ততার শিকার হয়েছি। -রাশেদ
অতঃপর তুরস্কের আঙ্কারা #বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন হওয়ার মাত্র আড়াই মাসের মাথায় সিনেট বোর্ড লেকচারার পদের জন্য নমিনেশন না করে উল্টো #সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য চূড়ান্তভাবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে সুপারিশ করে। পরে তুরস্কের ইউজিসি সহকারী #অধ্যাপক হিসেবে আমাকে মনোনীত করেন।
একই সাথে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে #তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের কাছ থেকে মোস্ট সাকসেসফুল স্টুডেন্ট এ্যাওয়ার্ড-২০১৯ লাভ করি।
#সাবেক শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী অধ্যাপক বারটিন বিশ্ববিদ্যালয়, #তুরস্ক
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
In October 2022, the French president warmly greeted Adilur Rahman Khan and commended his dedication to combating impunity. However, this week, during his visit to Bangladesh, Macron appeared to overlook pressing human rights concerns, notably Khan's potential impending incarceration. This has left many feeling both appreciative of the president's past support yet deeply dismayed by his current stance, while also fueling frustration with the Bangladeshi government's actions against human rights activists.
#bangla #bangladesh #savebangladesh #france #macron #awamileague #politics #humanrights #freeadilur #freeelan #freedomofspeech #dhaka #protectfreedom #oppression
A total of 39 organizations are urging the authorities in Bangladesh to promptly release human rights advocates Adilur Rahman Khan and ASM Nasiruddin Elan and nullify their convictions. They were sentenced to a two-year prison term for their efforts in documenting human rights abuses in Bangladesh.
More at: https://www.hrw.org/news/2023/09/14/bangladesh-quash-conviction-and-release-rights-defenders
#humanrights #freeadilur #freedomofspeech #justiceforelan #defendhumanrights #activism #civilrights #bangladesh #politics #justice #bangla
ষাটের দশক। #আহমদ #ছফা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। সে সময় এক ধরণের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা চলছিল ঢাকায়। পুরান ঢাকার এক হিন্দু বাড়ি পাহারা দেয়ার জন্য এক বন্ধুর সাথে সেই বাড়িতে গিয়েছিল ছফা। তার বন্ধুর আত্মীয়ের বাড়ি ছিল সেটা। সারারাত জেগে ছিলেন বাড়িটাতে।
সেই বাড়িতে ছিল পুরানো ধুলোয় জমা এক বুকশেলফ। সেখান থেকে বেছে একটা বই হাতে নিয়ে পড়া শুরু করেছিলেন ছফা। ছেড়া বই। কাভার নেই। বইটার নামটাও ছিল না কোথাও। তারপরও অদ্ভুত এক মুগ্ধতা নিয়ে পড়তে থাকেন বইটা।
এরই মধ্যে রাত্রী শেষে ভোর হয়। বইটাও পুরোটা পড়ে শেষ করতে পারেনি ছফা। বন্ধুর সাথে আবারও ফিরে আসেন হলে। কিন্তু মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকে সেই বইয়ের লাইন-
"All theory, dear friend, is grey, but the golden tree of actual life springs ever green. "
কয়েকটা দিন যায় এভাবে। নাহ! বইটা মাথা থেকে যাচ্ছেই না। বইটা পুরোটা পড়ে শেষ করতেই হবে। কিন্তু ছফা তো নাম জানে না বইটার। কোথায় পাবে আর সেই বই?
#ছফা দ্বারস্থ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ইংরেজির অধ্যাপকের। ভীষণ রাগী ছিলেন সেই শিক্ষক। ধুকপুক বুকে সাহস সঞ্চয় করে অধ্যাপকের সামনে গিয়ে বলেন, " স্যার কয়েকদিন আগে আমি একটা বই পড়েছি, পুরোটা শেষ করতে পারিনি। বইটাও নেই আমার কাছে। বইটার নামও জানি না। কে লিখেছেন তাও জানি না। কিন্তু বইটা আমি পড়তে চাই। বইটাতে একটা লাইন আছে এমন, 'all theory is grey...' ছেড়া বই হওয়ায় নাম লেখা ছিল না বইটাতে। তবে হ্যাঁ, ফোলিও লাইনে লেখা ছিল ফাউস্ট।"
একথা শুনে অধ্যাপক সাহেব রক্তচক্ষু করে ছফার দিকে তাকায়। বলেন, "আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে, তুমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে জার্মান কবি গ্যোটেকে চিনো না। ফাউস্ট গ্যোটের বিখ্যাত মহাকাব্য।"
ছফার এক প্রবন্ধে এই ঘটনা পড়ার সময় ঠিক এই জায়গায় এসে শিউরে উঠেছিলাম আমি। #ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র জার্মান কবি গ্যোটেকে চেনে না, এটা মেনে নিতে পারছেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।
আর আজ? কে-ই বা কাকে চেনে, কাকেই বা পড়ে!
পরের গল্পটা তো সবারই জানা। গ্যোটের প্রেমে পড়ে ছফা বেশ কয়েকবার গেছেন গ্যোটের শহরে। জার্মানিতে ছিলেন অনেকদিন। অনুবাদও করেছেন ফাউস্ট।
সেদিন ফেসবুকে দেখলাম। জার্মানির ভেৎসলার শহরের মহাকবি গ্যোটের স্মৃতিবিজড়িত কিয়স্কটি(পানশালা) আহমদ ছফার নামে নামকরণ করা হয়েছে। খবরটা পড়ে ভীষণ আনন্দ হয়েছে আমার।
৩০ জুন ছিল ছফার জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন মৌলবী সাব।
লেখা কৃতজ্ঞতা - আঞ্জুমান লায়লা নওশিন
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
প্রমথ চৌধুরী বলে ছিলেন,
"বাংলা ভাষা আহত হয়েছে সিলেটে, নিহত হয়েছে চট্টগ্রামে"....
চট্টগ্রামের মানুষ হিসেবে ব্যপারটা
আসলেই চিন্তা করার মত।
সত্য বলতে কি বাংলা ভাষার সাথে চট্টগ্রামের ভাষার ৭০ ভাগই নূন্যতম মিল নেই!!
যেমন টা ধরেন:
মুরগী কে চট্টগ্রামের ভাষায় বলে "কুরো"...
মোরগ কে বলে " লাতা কুরো"..
শালিক পাকি কে বলে "দেচ্ছো"..
তেলাপোকা কে বলে "তেইল্লেচুরা"
কাক কে " হাউওয়ো"
টয়লেট কে "টাট্টি"
খারাপ মানুষ কে " জারগো"
মাউলানা কে " মুলিছাফ"
পেয়ারা কে "গুয়াছি"
শিমের বিচি কে "হাইস্যে"
সমুদ্র কে "দইজ্জে"
কলসি কে "ঠিল্লে"
হঠাৎ কে "আতিক্কে"
পিচ্ছিল কে "বিরবিজ্জে"
ইত্যাদি ইত্যাদি...।
আর চট্টগ্রামের ভাষায় এমন কিছু এপিক
এক্সপ্রেশন আছে যা শুধু বাংলা কেন! পৃথিবীর
কোন ভাষায় অনুবাদ করা যাবেনা।
যেমন ধরুন :
অবাইজ্জেহুদা!!
আত্তামারেবাপ!!!
মাইল্লেপিরে!!!
অবাজিরে!!
উম্মারেম্মা।
এরকম আরো শত শত এক্সপ্রেশন।
তাছাড়া চটগ্রামের #প্রবাদ গুলোও
পুরোপুরি ভিন্ন। যেমন:-
★ফুয়াদেল্লাই ছাড়িত ন পারির,
কেঁডারলাই গিলিত ন পারির।
বাংলা অনুবাদ : স্বাদের জন্য
ছাড়তে পারছি না, কাঁটার জন্য
গিলতে পারছি না।
"পুঁদত নাই তেনা মিডে দি ভাত হানা"
অনুবাদ : গায়ে নেই জামা মিঠায় দিয়ে ভাত খাওয়া।
যা কোনো ভাষায় অনুবাদ করা যায় না
"চেরেত গরি পরি গেইয়ে"
চিটাইংগে ছোটবেলার খেলা
"ইচকিম ইচকিম হাইমর দাঁরা
হাইম গেইয়ে রাজার বারা
রাজার বউয়ের বাইট্টে চুল
টাইনতে টাইনতে লাম্বা চুল
লাম্বা চুলেত্তলে
দুওয়ো বাত্তি জ্বলে
সোনার আত হাডি দিলাম
কেঁচেঁত"
আরো আছে
বাংলাদেশের জাতীয় খেলার চিটাইংগে ভার্ষন
১/"হা ডু ডু লক্কন
তুরে মাইত্তে হতক্কন"।
২/"তুব্বোইন শরত
টিব্বাত্তি বরত"।
★★★মানুষ এই ভাষা কে কঠিন,কুৎসিত, যে
যাই বলুক না কেন🙊
এটাই আমাদের মায়ের ভাষা। এ ভাষা শিখাতে সবাই পাড়ে না। যুগের পর যুগ মানুষ "এ ভাষা" চট্টগ্রামে থেকেও আয়ত্ত করতে পারেনা।
এ ভাষা জন্ম থেকে আয়ত্ত করতে হয়।।
#বেঁচে_থাকুক_চাটগাঁইয়া_ভাষা_অনন্ত_কাল।
"দরহার অইলে এই ভাষারে বাচাইবাল্লাই আঁরা আবার ভাষা আন্দোলন গইজ্জুম"।
" চিটাইংগে মরতপুয়া/মাইয়েপুয়া অক্কল আঁরাতো আঁরাই😃✌
আঁরাই সেরা"।
@bengali_convo
@masindia
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
Last night was amazing. Had to be fully manual to be able to get the photos, first time for me.
#ARK live in #Stockholm #Sweden #bangla #rock #photography
A deep-dive by Cogito into Bangla history, religion, culture, and food.
YT: https://www.youtube.com/watch?v=MDoI0BO8cmo
Nebula: https://nebula.tv/videos/cogito-who-are-the-bengali-people/
#cogito #bengali #bangladesh #bangla #history #religion #culture #food #nebulatv
বাস্তবায়িত হচ্ছে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কর্মসূচি : @uttorbongoprotidin
https://uttorbongoprotidin.com/no-helmet-no-fuel-ordered-by-rmp/
#keyword #seo #shortlink #Headlines #Breaking #LIVE #Bangla #News #trending #viralpost #viral #UttorbongoProtidin #Newspaper #politics #Rajshahi #facebook
“আমার রাজনৈতিক সমর্থনের কথা ব্যক্ত করি। আমি আওয়ামী লীগকে ভয় করি এবং বিএনপিকে পছন্দ করি না। এরশাদকে সমর্থন করার প্রশ্নই ওঠে না। জামায়াতের নাম উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। আমি একা নই, আমাদের দেশের অনেক মানুষ তাদের একটি পছন্দসই দলের #অভাব মর্মে মর্মে অনুভব করে আসছেন।”
------ আহমদ ছফা
“যারা মৌলবাদী তারা শতকরা একশো ভাগ মৌলবাদী।কিন্তু যারা #প্রগতিশীল বলে দাবী করে থাকেন তাদের কেউ কেউ দশ ভাগ প্রগতিশীল, পঞ্চাশ ভাগ #সুবিধাবাদী, পনেরো ভাগ #কাপুরুষ, পাঁচ ভাগ একেবারে জড়বুদ্ধিসম্পন্ন।
#আওয়ামী #বিএনপি #এরশাদ #জামায়াত #মৌলবাদী
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
Bangladesh protests | AJ #shorts
ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে যে সকল বীর বাঙালি ফাঁসির মঞ্চে প্রাণ দিয়েছেন।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ব্রিটিশ #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
Wrote a review of The Argumentative Indian:
#বাংলা #বাংলাদেশ #Bangla #Bangladesh #teamehetoric #বাংলায়হ্যাশট্যাগ #Bengali @masindia @bengali_convo @ishrhet
বেঁচে থাকাটাই #আশ্চর্য!
#সকালে ঘুম থেকে উঠে কোলগেট পেস্ট নিলাম-তার মধ্যে #ক্যান্সারের #উপাদান!
তারপর #নাস্তায় #পরোটা খাইলাম- তার মধ্যে #অ্যামোনিয়ার তৈরি সল্টু মিশানো!
তারপর #কলা খাইলাম - কার্বাইড দিয়ে #পাকানো!
তারপর #কফি নিলাম - এতে #তেঁতুলের বিচির #গুড়া মিশানো!
তারপর বাজারে গেলাম টাটকা শাক সবজি কিনলাম-
#কপার #সালফেট ছিটায়ে সতেজ করা, হাইব্রিড #সার দিয়ে ফলানো!
#মসলা আর হলুদের #গুড়া নিলাম - লেড এবং ক্রোমাইট ক্যামিকেল মিশানো!
গরমের দিন বাসায় এসে #তরমুজ #খাইলাম - #পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট দিয়ে লাল করা!
আম এবং লিচু বাচ্চাকে দিলাম খেতে - কার্বাইড দিয়ে পাকানো এবং #ফরমালিন দিয়ে সংরক্ষিত!
#দুপুরে ভাত খাবো - #ইউরিয়া দিয়ে সাদা করা!
মুরগী নিলাম প্লেটে- ক্রমাগত এন্টিবায়োটিক দিয়ে বড় করা!
#সয়াবিন তেলে #রান্না সব - ভিতরে অর্ধেক পাম অয়েল মেশানো!
খাওয়ার পর #মিষ্টি #জিলাপি নিলাম - #পোড়া #মবিল দিয়ে মচমচে করা!
#রোজা থাকলে সন্ধ্যায় #রুহ আফযা নিলাম - ক্যামিকেল আর রং ছাড়া কোন #পুষ্টি #উপাদান #পাওয়া যায়নি পরীক্ষায়!
#খেজুর খাইলাম - বছরের পর বছর স্টোরেজে ফরমালিন দিয়ে রেখেছিলো!
সরিষার #তেল দিয়ে মুড়ি মাখানো খাইলাম- মুড়ি ইউরিয়া দিয়ে ফুলানো আর #সাদা করা এবং #সরিষার তেলে ঝাঁঝালো ক্যামিকাল মিশানো!
#রাতে আবার একই #বিষ ডবল খাইলাম!
#ঘুমানোর আগেও বাদ যাবেনা। #গরম #দুধ আর হরলিক্স খাইলাম- গাভীর পিটুইটারি গ্রন্থিতে #ইঞ্জেকশন দেওয়ার পর অতিরিক্ত #দুধ দোওয়ানো হয়, এরপর ইউরিয়া মেরে সাদা করা হয়। আর হরলিক্সে #পরীক্ষা করে #ক্যামিকাল ছাড়া কোন পুষ্টি #উপাদান পাওয়া যায়নি!
এত ভেজাল খেয়ে দু একটা #ঔষধ না খেলে তো শরীর টিকবেনা। ৭০ ভাগ ঔষধ #কোম্পানি #দেশে মান সম্মত ঔষধ তৈরি করেনা।
এইসব খাওয়ার পর ভাবতেছি, কেমনে #বেঁচে আছি!..
মানুষের #ঈমান তো নাই নাই, দুর্নীতির ভিতরেও এরা দুর্নীতি করে। আসলে আমরা কেউই বেঁচে নাই।#আফসোস।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
উন্নত বিশ্বের #বিচারব্যবস্থা কেমন? বাংলাদেশে কি রকম বিচারব্যবস্থা চালু হলে আইনের #সুশাসন #প্রতিষ্ঠা হবে?
বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বিচারব্যবস্থার #তুলনা :
👉 ১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর #বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসরঘর সাজিয়ে প্রতিরাতে একজন ছাত্রীকে ধর্ষন করা হতো, এভাবে একশত ধর্ষন করার পর #বিশ্ববিদ্যালয়ে #মিষ্টি বিতরণ করে #উল্লাস করেছিলো #ক্ষমতাসীন
দলের #সোনার ছেলে "#জসিমউদদীন মানিক" এরও একটা বিচার হয়েছিলো, তবে #ফাঁসি হয় নি।
.
👉 দিবালোকে রামদা দিয়ে #রাস্তায় প্রকাশ্যে খাদিজাকে কুপিয়ে তার মাথা কয়েকভাগ করে সিলেটের #বদরুল,
খাজিদার ভাগ্য ভালো মরতে মরতে বেঁচে গেছে।
বদরুলেরও একটা #বিচার হয়েছে, তবে খুব বেশি হয় নি।
.
👉 ২০১৮ সালে #বগুড়ায় বানারিপাড়ায় মা-মেয়েকে
একসাথে ধর্ষন করে মাথা #নেড়ি করে দেয় #প্রভাবশালী তুফান, তুফানেরও একটা #বিচার হয়েছে, তবে #ফাঁসি
হয় নি।
.
👉#সংরক্ষিত এলাকা #কুমিল্লা #ক্যান্টনমেন্ট এর ভিতরে #তনুকে #ধর্ষন করার পর হত্যা করা হয়, কে বা কারা জড়িত তা কিন্তু #গোয়েন্দা বাহিনী ভালো করেই জানে, কিন্তু তনুর #ধর্ষনকারী কেউ #গ্রেফতার হয় নি।
.
👉 ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ নোয়াখালীর #সুবর্ণচরে দিনের বেলা যুবতি মেয়ের সামনে তার মাকে দল বেঁধে #ধর্ষণ করার পর প্রহার করা হয়, ১৭ কোটি #মানুষ এর সাক্ষী,
#ধর্ষক রুহুল আমীনের ফাঁসির দাবি উঠলেও,
#ফাঁসি কিন্তু হয় নি।
.
👉 কিছুদিন আগে ঢাকার এক #আবাসিক এলাকায়
৭ বছরের #শিশুকে ধর্ষণ করার পর শ্বাসরুদ্ধ করে
#হত্যা করা হয়, #ধর্ষক আটক, তবে তারও কিন্তু #ফাঁসি হবে না।
.
👉 গত কয়েকবছর আগে দেখলাম ৩ বছরের শিশুর
যৌনাঙ্গ ব্লেড দিয়ে কেটে ধর্ষন করে হত্যা করা হয়,
সেই ধর্ষকও গ্রেফতার হয়েছে, তবে #ফাঁসি কিন্তু হয় নি।
.
👉 এভাবে আরো কতো #ধর্ষণ হচ্ছে মা বোনেরা তার হিসাব রাখে কে? ধর্ষকরা #জেলে যায় ঠিকই,
কিন্তু #ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে আবার বেরিয়ে আসে।
.
👉 আমরা ধর্ষকের #ফাঁসি চাই সবাই, কিন্তু দেশে কি সেই আইন আছে?
ধর্ষকের #শাস্তি জনসম্মুখে #মৃত্যুদন্ড মাত্র তিন চারটা দিয়ে দেখুন, ধর্ষনতো দূরের কথা, কোনো মায়ের দিকে চোখ তোলে তাকানোর সাহস পাবে না কোন #কুলাঙ্গার।
{ধর্ষনের সাজা}
👉 #আমেরিকা: ধর্ষিতার বয়স ও ধর্ষনের মাত্রা দেখে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড ।
👉 #রাশিয়া: ২০ বছর সশ্রম কারাদন্ড।
👉 #চীন: কোনো ট্রায়াল নেই, মেডিকেল পরীক্ষার পর মৃত্যুদন্ড ।
👉 #পোল্যান্ড: হিংস্র বুনো শুয়োরের খাঁচায় ফেলে মৃত্যুদন্ড ।
👉 #মধ্যপ্রাচ্য আরব দুনিয়া: শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত পাথর ছুড়ে মৃত্যু, ফাঁসি, হাত পা কাটা, যৌনাঙ্গ কেটে অতি দ্রুততার সাথে মৃত্যুদন্ড দেওয়া ।
👉 #সৌদি আরব: শুক্রবার জুম্মা শেষে জনসম্মক্ষে শিরচ্ছেদ!
👉 #দক্ষিন আফ্রিকা: ২০ বছরের কারাদন্ড।
👉 #মঙ্গোলিয়া: ধর্ষিতার পরিবারের হাত দিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়ে প্রতিশোধ পুরণ ।
👉 #নেদারল্যান্ড: ভিন্ন ভিন্ন সাজা ।
👉 #আফগানিস্তান: ৪ দিনের ভিতর গুলি করে হত্যা ।
👉 #মালয়শিয়া: মৃত্যুদন্ড।
👉 #বাংলাদেশে:👇
-: প্রতিবাদ🙌
-: ধর্না😉
-: তদন্ত😉
-: কয়েকসদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন
-: সমঝোতার চেষ্টা😉
-: #ঘুষ দেওয়া😛
-: প্রভাবশালীদের লোক 😉
-: ধমক-চমক 😛
-: মেয়েটির চরিত্র নিয়ে গবেষণা😰
-: #বোরকা পরে ছিলো কি না?😰
-: সংবাদমাধ্যমে আলোচনার আসর😒
-: রাজনীতি করন😡
-: জাতি নির্ধারণ😡
-: জামিন😡
-ফের ধর্ষন😯😱
-:মেয়েটির #আত্মহত্যা 😭
হুম এটাই আমাদের বাংলাদেশ বিচারব্যবস্থা 😪😪😪
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
এঁরা #জরাষ্ট্রিয়ান ধর্ম অনুসরন করেন যাঁরা #ভারতের প্রকৃত #সংখ্যালঘু।
মাত্র ৬০,০০০ #পার্সি ভারতে আছেন৷ #পাকিস্তানে আছেন আরও ১১০০ জন।
এঁরা #ইসলাম বিজয়ের সময় ৬৩৩ #খ্রিষ্টাব্দে ইরানে অত্যাচারিত হয়ে প্রাণ বাঁচাতে ভারতে পালিয়ে আসেন।
কিন্তু তাঁরা সর্বান্তঃকরনে #ভারতীয় সংসকৃতি ,ভাষা ও দেশকে গ্রহন করেন৷
এঁরা ভারতের #সর্বাপেক্ষা সম্পদশালী #সম্প্রদায় ৷ এদের মধ্যে অনেকেই অতি ধনী ব্যবসায়ী৷
এঁরা সমাজের #প্রভাবশালী মানুষ সমাজের বিভিন্ন স্তরের৷
এঁরা কোনদিন #ভারত ছেড়ে অন্য কোন #ভূখন্ডে থাকার কথা চিন্তা করেননি৷
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
#এডলফ #হিটলারের চিরশত্রু #যোসেফ #স্টালিন। প্রশ্ন হচ্ছে, এডলফ হিটলারকে সবাই চিনি কিন্তু #যোসেফ #স্টালিনকে সবাই #হিটলারের মতো করে চিনে না কেন???
"#History is written by the #winners."
সবাই ধরে নেয় #হিটলার সবচেয়ে নিকৃষ্ট। কিন্তু কজনই বা জানেন যে যোসেফ স্টালিন তার চেয়েও বড় #দুর্ধর্ষ ছিলেন।
হিটলার ১.১ কোটি মৃত্যুর জন্যে দায়ী যেখানে স্টালিন ২ কোটির বেশি মানুষের জীবন কেড়েছেন।
#স্টালিন কে তার #নিজ গার্ডরা পর্যন্ত প্রচন্ড ভয় পেতো। তার চেম্বারে মৃত্যুর বহু পরেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছিলো। কেউই তার চক্ষুশূল হতে চায়তো না।
তাহলে আমরা সবাই #স্টালিন কে #হিটলারের মতই খারাপ চোখে দেখার কথা, কিন্তু #বাস্তবে কি তাই হয়?
না, হয় না। কারণ স্পষ্ট, #স্টালিন যুদ্ধে #জয়ী হয়েছিলো।
খুব #সুন্দর করেই তার #ইতিহাস আড়াল করা হয়েছে। যুদ্ধে জয়ীরা নিজ ইচ্ছা মোতাবেক ইতিহাস #বিকৃত করার ক্ষমতা রাখে।
নিঃসন্দেহে দুইজনই #খারাপ। কিন্তু দুইজনের ব্যাপারেই মানুষের আরো জানা #দরকার।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
প্রায় ৭০০ বছর ফারসি ছিলো বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা।
বাংলা কোনো কালেই এই অঞ্চলের #রাষ্ট্রভাষা ছিলোনা। #বৌদ্ধ আমলে পালি, #হিন্দু #সেন আমলে #সংস্কৃত, #মুসলমান আমলে #ফারসি এবং #ইংরেজ #আমলে #ইংরেজি ছিলো রাষ্ট্রভাষা। প্রায় ৭০০ বছর ফারসি ছিলো বাংলাদেশের #রাষ্ট্রভাষা।
কিন্তু এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশের মানুষের #মাতৃভাষা কেউ কেড়ে নেয়নি এবং সেটা সম্ভবও ছিলোনা।
#মুহাম্মদ #আলী #জিন্নাহ পাকিস্তানের #গভর্নর হিশেবে ১৯ মার্চ ১৯৪৮ সালে পূর্ব #বাংলায় আসেন ১০ দিনের সফরে।
রেসকোর্স ময়দান এই অঞ্চলের জাতীয় ভাষার/প্রাদেশিক ভাষার প্রশ্নে তিনি বলেন:
Whether Bengali shall be the #official #language of this province is a matter for the elected representatives of the people of this province to decide. I have no doubt that this question shall be decided solely in accordance with the wishes of the inhabitants of this province at the appropriate time. ... People of this province to decide what shall be the language of your province. *(1)
অর্থাৎ, এই অঞ্চলের আন্ত-প্রাদেশিক #ভাষা কী হবে তা এই অঞ্চলের #জনগণ ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করবে। একই কথা তিনি বলেন #ঢাকা #বিশ্ববিদ্যালয়ের #সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও।
এরই প্রেক্ষাপটে খাজা #নাজিমউদ্দীন পরিষদে বাংলাকে পূর্ব বাংলার সরকারি ভাষা হিশেবে পাস করিয়ে আইনগত ভিত্তি দেন ৬ এপ্রিল ১৯৪৮ সালে। এই আইন যখন পাস হয় তখনও পশ্চিম বাংলায় বাংলা সরকারি ভাষা হিশেবে মর্যাদা পায়নি। অর্থাৎ, বাংলা ভাষা প্রথমবারের মতো এই অঞ্চলের #জাতীয় ভাষা/প্রাদেশিক ভাষার মর্যাদা পায় পাকিস্তান আমলে!
কিন্তু, পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে জিন্নাহর মত ছিলো উর্দুর পক্ষে। অনেকেই মনে করেন, জিন্নাহর #মাতৃভাষা বুঝি উর্দু ছিলো। আদতে জিন্নাহর মাতৃভাষা ছিলো মহাত্মা গান্ধীর মতো- #গুজরাটি। এমনকি তিনি উর্দু #ভাষা জানতেনও না। তার কাজকর্মের ভাষা ছিলো ইংরেজি।
‘Urdu and only Urdu shall be the state language of Pakistan’ বলে তিনি যেই বক্তৃতা দিয়েছিলেন সেটি পর্যন্ত ইংরেজিতে দিয়েছিলেন, উর্দুতে নয়।
জাতীয় স্বার্থে গুজরাটিভাষী হয়েও #গান্ধী যেমন চেয়েছিলেন ভারতের রাষ্ট্রভাষা হিশেবে #হিন্দিকে, তেমনি জিন্নাহও চেয়েছিলেন #উর্দুকে।
বাংলা ভাষা যে অভিবক্ত #ভারত কিংবা #পাকিস্তানের #রাষ্ট্রভাষা হতে পারে, সেটা কেউ দুঃস্বপ্নেও হয়তো ভাবেনি। অভিবক্ত ভারতের রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে বিতর্ক ছিলো- #উর্দু নাকি #হিন্দি, কোনটি হবে ভারতের #রাষ্ট্রভাষা?
‘#বাংলার #বাঘ’ হিশেবে পরিচিত শেরে বাংলা এ. কে. #ফজলুল #হক মনে করতেন উর্দু হচ্ছে ভারতীয় মুসলমানদের স্বভাবজাত ভাষা। ১৯৩৮ সালের ১ অক্টোবর কলকাতায় অনুষ্ঠিত #নিখিল #ভারত মুসলিম শিক্ষা সম্মেলনে বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিশেবে সভাপতির ভাষণে তিনি হিন্দির পরিবর্তে উর্দুকে ভারতের সাধারণ ভাষা (লিংগুয়া ফ্রাঙ্কা) রূপে গ্রহণের প্রস্তাব করেন। *(2)
বাংলাদেশের খাঁটি বাঙ্গালি হয়েও #ফজলুল হক বিয়ে করেছিলেন #অভিজাত উর্দু পরিবারে, সেই হিশেবে তার ঘরের ভাষা ছিলো #উর্দু। তিনি নিজেও স্বচ্ছন্দ্যে উর্দু বলতে পারতেন। #মাওলানা #ভাসানী এবং #শেখ #মুজিবুর রহমানও বেশ ভালো #উর্দু বলতে পারতেন।
যেই জিন্নাহর মৃত্যুতে শেখ মুজিবুর রহমান #হাউমাউ করে কেঁদেছিলেন *(3) সেই জিন্নাহকে বাঙ্গালী পারলে #কবর থেকে তুলে এনে #ফাঁসিতে ঝুলায়! বাঙ্গালীর কাছে জিন্নাহ ‘অপরাধী’ হয়ে আছেন কেবল ‘Urdu and only Urdu shall be the state language of Pakistan’ এই কথাটির জন্য।
অথচ রবীন্দ্রনাথেরা প্রায় একই কথা (Hindi is the only possible national language for inter-provincial intercourse in India) বলা স্বত্তেও তারা #বেখসুর #খালাস পেয়ে যান; এমনকি তারা আবির্ভূত হন বাংলা ভাষার ‘#পয়গম্বর’ হিশেবে!
1. Quaid-i-Azam Mahomed Ali Jinnah Speeches, as governor general of Pakistan 1947-1948. Karachi: Pakistan Publication.
2.বাংলাদেশের ইতিহাস, চতুর্থ খণ্ড, রমেশচন্দ্র মজুমদার।
3. আহমদ ছফার সাক্ষাৎকার, বাংলাবাজার পত্রিকা, ৩১ জানুয়ারি - ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৯।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
"ছবির ছেলেটাকে চেনেন? মাঝখানের জনকে?
বলতে গেলে ঢাকার সবচেয়ে বড় লোক পরিবারের ছেলে ছিল।
তখনকার দিনে যখন ১ম শ্রেণীর অফিসারের বেতন ছিল খুব বেশি হলে ৫০০-৬০০ টাকা, সে এলভিস প্রিসলির গান শোনার জন্য এক ধাক্কায় ১০০০ টাকার রেকর্ড কিনে আনতো। তাদের বাড়িতে হরিণ ছিল, সরোবরে সাঁতার কাটত ধবল রাজহাঁস, মশলার #বাগান থেকে ভেসে আসত দারুচিনির গন্ধ(ডাকে পাখি খোলো আঁখি, এই গানটার #শুটিং হয়েছিল তাদের বাড়িতে)।
জ্বী হ্যা, আমি #মাগফার #উদ্দিন #চৌধুরী #আজাদ এর কথা বলছি।
আজাদ ক্লাস সিক্সে পড়ে, সেন্ট গ্রেগরি। ১৯৬০ এর দশক। আজাদের বাবা আরেকটা বিয়ে করবেন। আজাদের মা বললেন, তুমি #বিয়ে করবে না, যদি করো, আমি একমাত্র ছেলে আজাদকে নিয়ে #বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাব। আজাদের #বাবা আরেকটা #বিয়ে করলে আজাদের মা সাফিয়া তার বালকপুতের হাত ধরে ওই #রাজপ্রাসাদ #পরিত্যাগ করেন এবং একটা পর্ণকুটীরে #আশ্রয় নেন। ছেলেকে #লেখাপড়া শেখান। #আজাদ ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের #আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে #মাস্টার্স পাস করে।
তার বন্ধুরা যোগ দিয়েছে #মুক্তিযুদ্ধে, ফিরে এসেছে আগরতলা থেকে, ট্রেনিং নিয়ে। তার ঢাকায় গেরিলা অপারেশন করে। বন্ধুরা আজাদকে বলল, চল, আমাদের সাথে, অপারেশন করবি। তুই তো #বন্দুক #পিস্তল চালাতে জানিস। তোর আব্বার তো #বন্দুক আছে, পিস্তল আছে, তুই সেগুলো দিয়ে অনেকবার শিকার করেছিস।
#আজাদ বলল, এই জগতে মা ছাড়া আমার কেউ নেই, আর মায়েরও আমি ছাড়া আর কেউ নেই। মা অনুমতি দিলেই কেবল আমি #যুদ্ধে যেতে পারি।
মাকে #আজাদ বলল, মা, আমি কি যুদ্ধে যেতে পারি?
মা বললেন, নিশ্চয়ই, তোমাকে আমার প্রয়োজনের জন্য মানুষ করিনি, #দেশ ও দশের জন্যই তোমাকে মানুষ করা হয়েছে।
আজাদ যুদ্ধে গেল।
দুটো #অপারেশনে অংশ নিল। তাদের বাড়িতে অস্ত্র লুকিয়ে রাখা হলো। গেরিলারা #আশ্রয় নিল।
১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট। ধরা পড়ে ক্র্যাক প্লাটুনের একদল #সাহসী #মুক্তিযোদ্ধা। সেসময় আজাদকেও আটক করা হয়। তাকে ধরে নিয়ে রাখা হলো রমনা থানা সংলগ্ন ড্রাম #ফ্যাক্টরি সংলগ্ন এম.পি হোস্টেলের মিলিটারি টর্চার সেলে।
গরাদের ওপারে দাড়িয়ে থাকা আজাদকে তার মা চিনতে পারেন না। #প্রচণ্ড মারের চোটে চোখমুখ ফুলে গেছে, ঠোঁট কেটে ঝুলছে, ভুরুর কাছটা কেটে গভীর গর্ত হয়ে গেছে।
–“মা, কি করব? এরা তো খুব মারে। স্বীকার করতে বলে সব। সবার নাম বলতে বলে।“
–“বাবা, তুমি কারোর নাম বলোনি তো?
–না মা, বলি নাই। কিন্তু ভয় লাগে, যদি আরও মারে, যদি বলে দেই…
–বাবারে, যখন মারবে, তুমি শক্ত হয়ে থেকো। সহ্য করো। কারো নাম বলো না।
–আচ্ছা মা। ভাত খেতে ইচ্ছে করে। দুইদিন #ভাত খাই না। কালকে ভাত দিয়েছিল, আমি ভাগে পাই নাই।
–আচ্ছা, কালকে যখন আসব, তোমার জন্য ভাত নিয়ে আসব।
সাফিয়া বেগমের ভেতরটা দুমড়ে-মুচড়ে যায়। গায়ে হাত তোলা তো দূরে থাক, ছেলের গায়ে একটা ফুলের টোকা লাগতে দেননি কোনোদিন। সেই ছেলেকে ওরা এভাবে মেরেছে… এভাবে…
মুরগির #মাংস, ভাত, আলুভর্তা আর বেগুনভাজি টিফিন ক্যারিয়ারে ভরে পরদিন সারারাত রমনা থানায় দাড়িয়ে থাকেন #সাফিয়া বেগম, কিন্তু আজাদকে আর দেখতে পাননি। তেজগাঁও থানা, এমপি হোস্টেল, ক্যান্টনমেন্ট-সব জায়গায় খুজলেন, হাতে তখন টিফিন ক্যারিয়ার ধরা, কিন্তু আজাদকে আর খুঁজে পেলেন না।
#ছেলে একবেলা #ভাত খেতে চেয়েছিলেন। মা পারেননি ছেলের মুখে ভাত তুলে দিতে। সেই কষ্ট-যাতনা থেকে পুরো ১৪টি #বছর ভাত মুখে তুলেন নি মা! তিনি অপেক্ষায় ছিলেন ১৪ টা বছর ছেলেকে ভাত খাওয়াবেন বলে। বিশ্বাস ছিলো তাঁর আজাদ ফিরবে। ছেলের অপেক্ষায় শুধু ভাতই নয়, ১৪বছর তিনি কোন বিছানায় শোন নি। শানের মেঝেতে শুয়েছেন #শীত #গ্রীষ্ম কোন কিছুতেই তিনি পাল্টান নি তার এই পাষাণ শয্যা। আর এর মুল কারণ আজাদ রমনা থানায় আটককালে বিছানা পায়নি।
#প্রজন্ম কিংবদন্তি আজাদদের চিনেনা, চিনে হলিউডের অ্যাকশন #চলচ্চিত্র।
ভালো থাকুক জীবনের প্রেমগুলো। ভালো থেকো #কিংবদন্তী।"
[লেখাটি প্রিয় লেখক 'আনিসুল হক' এর "মা" বই থেকে নেওয়া হয়েছে।]
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
একটি ব্যতিক্রমী বাঙালি প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস।
তার নাম হল সাধনা ঔষধালয়,ঢাকা। আজকের দিনে বড় বেমানান এই #প্রতিষ্ঠান।
দোকান বন্ধ। অথচ কর্মচারীদের এখনও বসিয়ে বসিয়ে মাহিনা দেয়। সারা ভারতবর্ষে একটি বিরল ঘটনা।
আজ ফিরে দেখা সেই #ইতিহাস।
১৯০৫ সাল বঙ্গভঙ্গ।
চারিদিকে তখন স্বদেশি আন্দোলনের জোয়ার।
বিদেশি পণ্য বয়কট কর।
দেশিয় শিল্প গড়ে তুলতে নেমে পড়লেন একদল উদ্যোগী #বাঙালি #যুবক।
একের পর এক দেশিয় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠল।
এইচ বোসের কলের গান,কেশতেল, দেলখোশ সুবাস, সি কে সেনের জবাকুসুম, বেঙ্গল পটারি,বেঙ্গল গ্লাস ফ্যাক্টরি, পি এম বাকচির কালি, সুগন্ধি, মোহিনী মিলের কাপড়ের #কারখানা,সেন রেলের #সাইকেল কারখানা এবং আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের #বেঙ্গল #কেমিক্যাল আরো কত #শিল্প।
আর এই পথ ধরে এক #বাঙালি #যুবক গড়ে তুললেন ঢাকায়, সাধনা ঔষধালয়।
নাম তার যোগেশচন্দ্র ঘোষ।
সেই আমলে #কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের এম এ।
ভাগলপুরে অধ্যাপনার চাকরি ছেড়ে #মাস্টারমশাই আচার্য পি সি রায়ের অনুপ্রেরণায় গড়ে তুললেন আয়ুর্বেদ ঔষধের #কারখানা।
তার নাম হল #সাধনা #ঔষধালয় ঢাকা।
অচিরেই এই প্রতিষ্ঠানের নাম সারাভারতে ছড়িয়ে পড়ল।
#সুভাসচন্দ্র বসু, #শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই প্রতিষ্ঠানের #ওষুধ ব্যবহার করতেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জ্বর হলেই এই প্রতিষ্ঠানের ওষুধ খেতেন।
সেইসময় প্রায় চারশোর বেশি শাখা ভারতে ছড়িয়ে পড়েছিল।
পণ্য রফতানি হত #আমেরিকা, #চীন, #ইরাক, #ইরান, আফ্রিকার দেশে।
এবার এল সেই দিন! ১৯৭১ সাল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ।
যোগেশচন্দ্র পরিবারের সকলকে কলকাতায় পাঠিয়ে দিলেন।
শত বলা সত্বেও #বাংলাদেশ ছেড়ে গেলেন না।
বললেন, মরলে এখানেই মরবো।
তবু এদেশ ছেড়ে কোথাও যাবো না।
ফলে যা হবার হল।
১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস।
সশস্ত্র খান সেনেরা কারখানায় এলো।
গুলি করে খুন করল যোগেশচন্দ্র ঘোষকে।🙂
তবু #ফ্যাক্টরি বন্ধ হল না।
কারণ সাধনা ঔষধালয়ের প্রডাক্টের চাহিদা তখনও ভারতজুড়ে।
একশো তিরিশটা #দোকান চলছে ভারতে।
কলকাতায় তিরিশটা #শাখা।
দাক্ষারিস্ট,চ্যবনপ্রাশ, সারিবাদি সালসা, জ্বরের #ওষুধ,বিউটি ক্রিম আরো কত প্রডাক্টের তখনও হেভি ডিমান্ড।
৮০ সাল পর্যন্ত #কোম্পানি চার কোটি টাকা লাভ করেছে।
তারপর ২০০৮ থেকে ২০১২ কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় আধুনিকীকরণের অভাবে।
অনেক দোকান তবু খোলা ছিল।
কিন্তু যোগেশচন্দ্রের অলিখিত #নিয়ম অনুযায়ী কর্মীদের #বেতন দেওয়া বন্ধ হল না।
তাদের চলবে কিভাবে?
সারা ভারতবর্ষে এই ঘটনা এক বিরল দৃষ্টান্ত।
যেখানে মালিকরা #শ্রমিক কর্মচারীদের পি এফ, গ্র্যাচুয়াটির টাকা মেরে দেয় সেখানে যোগেশচন্দ্ররা ব্যতিক্রম তো বটেই।
সব মালিক যদি এরকম হত!
এই কোম্পানির জীবিত একমাত্র বংশধর হলেন শীলা ম্যাডাম।
তিনিই #উত্তরাধিকার সূত্রে বর্তমানে কোম্পানির মালিক।
তিনি #বিবাহ করেননি।
তিনি আধ্যাত্মিকতা নিয়ে থাকেন।
এই কোম্পানির বর্তমানে কিছু দোকান এখনও খোলা আছে।
অনেক ওষুধই নেই।
বিক্রি একরকম নেই।
কর্মচারীরা বলেন আজকের দিনে ৩৪ টাকা কিংবা ৫৫ টাকায় কোন ওষুধ পাওয়া যায়?
দাম বাড়ানো দরকার।
কিন্তু শীলা ম্যাডাম অনড়।
তিনি বলেন অল্প লাভ রেখে #গরীব মানুষের পাশে একটু দাঁড়ালে ক্ষতি কি?
অত টাকা করে কী লাভ?
যতদিন পারে চলুক।
তবু টিমটিম করে জ্বলছে শতবর্ষের বেশি #প্রাচীন #সাধনা #ঔষধালয়।
এখনও #কলকাতা ও রাজ্যের বুকে দু'একটা রঙচটা সাধনা ঔষধালয়ের #বিজ্ঞাপন চোখে পড়ে,
" সাধনা #ঔষধালয়, ঢাকা" একটি #আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠান।
কালের নিয়মে একদিন হারিয়ে যাবে এই #প্রতিষ্ঠান।
শুধু জেগে থাকবে এক #দেশপ্রেমিক বাঙালির স্বপ্ন,
"সাধনা ঔষধালয়। "
শ্রদ্ধা ছাড়া আর কিবা জানাতে পারি আপনাকে যোগেশচন্দ্র ঘোষ মহাশয়।
তথ্যসূত্র
#আনন্দবাজার পত্রিকার নিবন্ধ।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
ভোর ৫ টা ৩০ মিনিটে ঢাকায় ৪.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।
#বাংলাদেশ #বাংলা #ঢাকা #bangladesh #bangla #earthquake
@bengali_convo
৫০০ শত অক্ষরে সব কথা লেখা যায় না।
অক্ষর সংখ্যা কম হওয়ার mstdn.social থেকে infosec.exchange এ আসতে বাধ্য হয়েছি।
আসুন বাংলা দিয়ে ফেডিভার্সকে সাজায়।
#bangladesh #kolkata #bangla #migration #bengali #বাংলা #বাংলাদেশ #কলকাতা #বাঙালি
@bengali_convo
@Bangladesh@chirp.social
লেখা টা ভালো করে দেখুন। একজন স্বরাজী দেশপ্রেমিক সূর্যসেন কে ধরিয়ে দেয়ার জন্য দশহাজার টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছিলো ব্রিটিশরা। ভাবা যায়, ইংরেজদের রাতের ঘুম হারাম করে দিয়েছিলেন বীর চট্টলার জলন্ত সৈনিক। কিন্তু বেইমান বাঙালির কাছে পরাজিত হয়েছেন।
#বাংলা #বাংলাদেশ #বাংলায়_হ্যাস_ট্যাগ #বাঙালী #Bangla #Bangladesh #Bengali
@bengali_convo @mastindia
এই পৃথিবী বড় ব্যস্ত
এই পৃথিবী বড় ব্যস্ত
দু’-এক মুহূর্তের মধ্যেই মৃতদের ভুলে যায়
যদিও আমি আজও জীবিত
তোমার কাছে তবুও আমি মৃত্যু-নদীর পারে চ’লে গেছি
আমার এই দিন, আমার এই রাত্রি
আলো, অন্ধকার, কোলাহল, কাজের তাগিদ নিয়ে
রোজই আমার কাছে উপস্থিত
কারণ এরা জানে যে, আমি মৃত নই
এরা জানে
কিন্তু তবুও তোমার কাছে আমি মৃত্যুর অন্ধকারের ভিতর হারিয়ে গেছি
নেপোলিয়ন হতে পারব না আমি কোনও দিন, মুসোলিনি হতে পারব না
রামমোহন বা গান্ধী’র মতো একটা স্তম্ভ হয়ে উঠতে পারব না কোনও দিন
বিরাট জনতা কোনও দিন সহসা-প্রকাশিত সমুদ্রের মতো আমার চোখে দেখা দেবে না
সেই সমুদ্রের পারে অতিকায় শৈলের মতো দাঁড়িয়ে সমুদ্রকে সম্ভাষণ ও শাসন
করতে পারবে না কোনও দিন আমার ব্যক্তিত্ব
দেশে-দেশে আমার নাম শুনতে পাবে না কোনও দিন
শুনতে পাবে না কংগ্রেস’এ-কংগ্রেস’এ আমার…
এই সব কিছু আমার কাছে কেউ পাবে না কোনও দিন
অতি-দূর থেকে আমার মহোচ্চ ব্যক্তিত্বকে পুজো করবার বা ভালোবাসবার অবকাশ
তোমাকে দেবার মতো শক্তি আমার নেই
নিকটে আমার পায়ের নিচে কিংবা মুখোমুখি ব’সে বিহ্বল বিক্রিত হয়ে যাবে তুমি
সেই সিংহ-গহ্বর থেকে জন্মায় নি আমার জীবন
সেই সব কিছু আমার কাছে কেউ পাবে না কোনও দিন
কোনও দিন পাবে না তুমি
ঘাসের ভিতর ঘাসের মতো পৃথিবীর ভিড়ে
আমি ভিড়
আমাকে নিয়ে পৃথিবীর স্বচ্ছ স্বাভাবিক ভিড় তৈরি হয়
আমি প্রত্যক্ষ নই- আমাকে খুঁজে বার করতে হয়
আমার মৃত্যুও ভিড়ের ভিতরে: কখন জন্মেছি, কখন শেষ হয়ে গেলাম, কেউ খবর রাখে না
পৃথিবীর এক গুচ্ছ মৃত ঘাসের মতো: এক দিন সবুজ ছিলাম, এই আনন্দ নিয়ে হারিয়ে যেতে হবে-
#Bangla #Bengali #বাংলা #কবিতা #জীবনানন্দ #Poem #JibananandaDas
এই টেপ রেকোর্ডার টি শুধুমাত্র ৯০ দশকের ছেলে মেয়েরাই দেখে থাকবে।
আপনি কি এই টেপ রেকোর্ডার টি দেখেছেন বা এটিতে গান শুনেছেন?
#টেপরেকোর্ডার #বাংলা #বাংলাদেশ #বাংলায়_হ্যাস_ট্যাগ #বাঙালী #Bangla #Bangladesh #Bengali
@bengali_convo @mastindia
Australian environment minister blocks coal mine near Great Barrier Reef - In a rare move, government rejects proposed open cut mine #Bangla
অস্ট্রেলীয় পরিবেশ মন্ত্রী বৃহৎ প্রবাল প্রাচীরের কাছের কয়লা খনি বন্ধ করেছেন
প্রস্তাবিত উন্মুক্ত খনন পদ্ধতির খনি প্রত্যাখ্যান সরকারের একটি বিরল পদক্ষেপ
জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের প্রথম ছবিচিত্র।
যখন শিয়ারসোল রাজ হাইস্কুলের
নবম শ্রেণির ছাত্র।
সাল-১৯১৬
#কবি #নজরুল #বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
ঢাকার রাস্তায় রিক্সাযোগে দুই তরুণী যাচ্ছেন । রিক্সাজট আছে । ১৯৯১ সালের ঢাকা ।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
দেখে মনে হতে পারে রাস্তার উপরে গর্তে পানি জমেছে, আর নৌকাকে এডিট করে ছোট করে বসানো হয়েছে!
না!!!
এটি স্মার্ট বাংলাদেশের ব্রিজের ছিদ্র 😁
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka
@bengali_convo
@mastindia
I just finished reading the book “You made a fool of death with your beauty” and loved it, but it’s the second book I’ve read recently with a character named Keya who’s dead! It’s so novel seeing my name in a book at all, but now I want to see it in a character who is alive. Anyone know of a book with an alive Keya in it? #romance #bookstadon #bangla
#corpuslinguistics #digitalhumanities @digitalhumanities
Neophyte question: Anyone willing to talk to me about validity and corpus size? Testing a discursive position and it’s shift over a time period 10 years.
Readings on corpus analysis says that a million words is small. But I won’t even have that (circa 1950s and region is East Pakistan/Bangladesh) and the text is all in #Bangla. My corpus size is 100k and mostly from regional newspapers and public announcements.
@bengali_convo #Bangladesh #বাঙ্গালী #bengali #Bangla #বাংলা
সাধারণ প্রেক্ষীর ধৃষ্টিভঙ্গী থেকে কোন জীবিত বাঙ্গালী বা বাংলাদশি বুদ্ধিজীবী সবচে প্রভাবশীল বা দক্ষ চিন্তাশীলতার দিঘ থেকে?
আমর্ত সেন তও নিজেই অক স্থরে দাঁড়ানো। তবে আরে কে আছে যার চিন্তা ভাবনা পড়া উচিত বাঙালীদের?
Yes, you can. So the way it works:
- Write anything you like that you want people who read/write/interested in #Bengali and #Bengal to see
- Then tag @bengali_cono
- Bengali_convo group will then
repost
it to its followers - Which means anyone who follows Bengali_convo anywhere in the #Fediverse will see your post showing up on their timeline
- If they react to the post and write a response and include Bengali_convo in their response, you will see them as well.
#Hashtags serve another function though. As there is no easy way to search for posts on #Mastodon, and other server software such as #Pleroma, etc, if you want your post to be searchable, use relevant tags as much as you can. For example, here #Bengali or #Bangla or even in other languages as in #বাংলা , this becomes discoverable if and when people search for hashtags. In #Mastodon, you can even follow hashtags like you follow people.
এতে যাদের বাংলায় লেখা দেখার, তারা দেখতে পাবে, এবং উত্তর দিলে যারা বেঙ্গলি কনভোকে ফলো করে, তারা সবাই তাদের টাইমলাইনে দেখতে পাবে কি কি লেখা হয়েছে।
Why I choice #tildezone?
কেন আমি #tildezone ইন্সট্যান্স কে পছন্দ করলাম?
নিচের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারন উল্লেখ করা হলোঃ
১। এখানে আপনি একটি টুটে সর্বোচ্চ ৫০০০ টি বর্ন লিখতে পারবেন।
২। এটির ভার্শন ৪.০.২ তে উন্নিত করা হয়েছে। এটাই মাস্টাডনের সর্বশেষ ভার্শন।
৩। এটি ১৭,৮০৯ টি ইন্সট্যান্সের সাথে পরিচিত। যেখানে অন্যান্য জনপ্রিয় ইন্সট্যান্সে ৪-৫০০০ টির মত। মানে মাস্টাডনে চালু ও বন্ধ মিলে সর্বমোট ১৭, ৮০৯ টি ইন্সট্যান্স এর নাম এদের সার্ভারে যুক্ত আছে। যদি চেক করতে চান তাহলে এই লিংকে ক্লিক করে আপনার ব্যবহারকৃত ইন্সট্যান্সের নাম লিখে খুজুন। https://mastodon.help/instances
পেয়ে যাবেন আপনার ইন্সট্যান্সের বিস্তারিত।
৪। এখানে সদস্য সংখ্যা ১৪৫২ জন এবং প্রায় সবাই নিয়মিত একটিভ থাকে।
৫। ২০১৮ সাল থেকে এই #tildezone ইন্সট্যান্স টি নিয়মিত চালু আছে। মানে নির্ভরযোগ্য ইন্সট্যান্স বলা চলে।
৬। বোনাস হিসেবে পাচ্ছেন আপনার নামের পাশে :verified: টিক চিহ্ন।
আর কি লাগে? একের ভিতর সব। ৫০০০ বর্নের টুট, ১৭০০০+ ইন্সট্যান্সের সাথে পরিচিত, নামের পাশে নীল টিক চিহ্ন, সর্বোশেষ ৪.০.২ ভার্শনে উন্নিত। পছন্দ হলে চলে আসুন https://tilde.zone এ।
@bengali_convo #mastodontips #bangla #বাংলা #বাংলাহ্যাস্ট্যাগ #মাস্টাডনটিপস #emselimahmed
Love in the time of climate change.☺️ Saw this a few days ago.
Left panel: Can you grow rice with dew if it doesn't rain?
Right panel: How can you express love without getting close?
#Kolkata #Bangla #BharatRatnas #SabContinentalColours #AamArtistGallery
This is first footsteps(toot) as a representative from Bangladesh.
#bangladesh #TootNotTweet #toots #toot #mastodon #mstdn #bangla
For #Malayalam, it works better than Google Input Tools !
The desktop app currently supports Malayalam, #Hindi, #Tamil, #Telugu and #Bangla. But Malayalam works the best.
Check out http://varnamproject.com for a live demo and if you wanna know more about the amazing library.